ডিপ্লোমা করার পর বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন অনেকেই বিদেশে যাচ্ছে তার কারন বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি গুলোর লোভনীয় বেতন। আমাদের দেশে একজন ইন্জিনিয়ার বেতন পায় ৭ থেকে ১৫ হাজারের মত , অথচ দেশের বাইরে পায় লাখের উপরে।
বাংলাদেশে থাকতে ইন্জিনিয়ারের করুননীয়:
সত্যায়িত হয়ে গেলে আপনার কাজ শেষ সার্টিইফিকেট টি পেলে তা যে দেশে যাবেন সেখানে পাঠিয়ে দিন
- প্রথমে আপনার মূল সার্টিফিকেট কারিগরি বোর্ডে সত্যায়িত করতে হবে ।
- তারপর সার্টিফিকেট শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে সত্যায়িত করতে হবে
- তারপর সার্টিফিকেট টি পর রাষ্ট্র মন্ত্রনালেয় সত্যায়িত করতে হবে
- সব শেষে আপনি যে দেশে যাবেন সেই দেশের এমবাসি তে সত্যায়িত করতে হবে
প্রতারনার হাত থেকে বাঁচতে করুননীয়:
আমি অনেক দিন ওমানে চাকরি করেছি সাইট ইন্জিনিয়ার হিসাবে তাই আমি দেখেছি বাংলাদেশি ইন্জিনিয়ারদের কি অবস্থা । কারন ওমানে ,ডুবাই য়ে অনেক কেরেল্লা ( ইন্ডিয়ান ) ইন্জিনিয়ার আছে যে তারা ঘুমাইলেও বেতন পায় ।তার কিছু কারন আমি তুলে ধরছি:
- একজন মানুষের যখন ভিসা বাহির হয় তার সাথে এগ্রিমেন্ট পেপার সহ থাকে
- এগ্রিমেন্ট পেপারে ইন্জিনিয়ার বা লেবার হলেও কত টাকা বেতন পাবে সকল সুবিধা কত বছরের কন্ট্রাক্ট তা লিখা থাকে ।
ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বা টিপস যে গুলো কাজে লাগতে পারে আপনার বাস্তব জীবনে
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের বিদেশে উচ্চ শিক্ষার বৃত্তি পেলে করুনণীয় :
যখন আপনি ভিসা পাবেন তখন এগ্রিমেন্ট পেপার চাইবেন না হয় যখন কন্ট্রাক্ট হবে তখন বলবেন এগ্রিমেন্ট পেপারের কথা । আপনাকে দিয়ে যদি এমন ধান্দা করার চিন্তা ভাবনা থাকে দেখবেন দালালটি কেটে পড়ছে ।
কত টাকা লাগবে বিদেশে যেতে :আপনাকে যখন প্রস্তাব দিবে তখন টাকা চাইতে পারে । কিন্তু একজন ইন্জিনিয়ার দেশের বাইরে গেলে ভিসা প্রসেসিং খরচ ফ্লাইট ভাড়া (সব খরচ ) কোম্পানি বহন করবে
।
EmoticonEmoticon