কম্পিউটার টেকনোলজি (Compurter Technology) নিয়ে ৫০টি ফ্যাক্ট জেনে নিন, যা হয়তো আপনিও জানে না।
কম্পিউটারের বয়স কিন্তু কম নয়! মর্ডান যুগের কম্পিউটারকে সেই ১৮ শতকের মাঝামাঝিতে আবিস্কার করা হয়েছিলো। তারমানে কম্পিউটারের বয়স ১৫০ বছরের বেশি বললে ভূল বলা হবে না। আর এই কম্পিউটারকে নিয়ে অনেক অনেক ফ্যাক্ট রয়েছে যা আপনি ইন্টারনেটে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন।
তবে আজ আমি এই ফ্যাক্টগুলোর মাঝখান থেকে এমন কিছু “ইন্টাররেস্টিং” ফ্যাক্ট আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি যেগুলো হয়তো আপনি আগে জানতেন না। তবে এই ফ্যাক্টগুলো শুধুমাত্র কম্পিউটারেই সীমাবদ্ধ নয়, এগুলোকে আপনি টেকনোলজি ফ্যাক্ট হিসেবেও নিতে পারেন। তো চলুন ভূমিকায় আর কথা না বাড়িয়ে দেখে নেই কম্পিউটার টেকনোলজি নিয়ে ইন্টারেস্টিং কিছু ফ্যাক্টস:
১) চার্লস ব্যাবেজ (Charles Babbage) ১৮৩৩ সালে একটি মর্ডান কম্পিউটার বানানোর জন্য যত প্রকার পার্টস লাগে তার সবগুলোই আবিস্কার করে ফেলেন। কিন্তু তারপরেও তখনই মর্ডান কম্পিউটার বানানো হয়নি। প্রায় ১২০ বছর পর ১৯৫৩ সালে প্রথম মর্ডান কম্পিউটার বানানো হয়েছিলো।
২) বিশ্বের প্রথম সম্পূর্ণ কার্যকর ডিজিটাল কম্পিউটার হলো Z1 । এটি ১৯৩৬ সালে Konrad Zuse বানিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৩৯ সালে বিশ্বের প্রথম ইলেক্ট্রো-মেকানিক্যাল কম্পিউটার Z2 নির্মাণ করেন। চার্লস ব্যাবেজ কে “father of the computer” হিসেবে দেখা হয় এবং Konrad Zuse কে “মর্ডান কম্পিউটার” এর আবিস্কার হিসেবে মানা হয়ে থাকে।
৩) বিশ্বের প্রথম দিকের হার্ডডিক্সগুলোর সাইজ ছিলো একটি কর্মাশিয়াল ফ্রিজের মতোই বড়! হাহাহা?
৪) থিউরেটিক্যাল কম্পিউটার সাইন্স এবং আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর জনক হিসেবে Alan Turing কে মান্য করা হয়ে থাকে।
কম্পিউটেশনের ম্যাথমেটিক্যাল মডেল “Turing Machine” তিনিই আবিস্কার করেন।
৫) Removable Media ব্যবহার করার প্রথম ডিক্স ড্রাইভটি হচ্ছে IBM 1311 । নিচের চিত্রেই দেখুন, এটার সাইজ এবং ডিজাইন প্রায় একটি ওয়াশিং মেশিনের মতোই সমান! আর এর ক্যাপাসিটি কত জানেন? মাত্র ৫ মেগাবাইটের মতো!
৬) বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার ছিলেন একজন নারী! তার নাম Ada Lovelace, তিনি চালর্জ ব্যাবেজের প্রথম দিকের মেকানিক্যাল কম্পিউটারের জন্য “Analytical Engine” য়ে তার প্রোগ্রামিং এলগোরিদমগুলো বানিয়েছিলেন।
৭) একটি স্ট্যার্ন্ডাড QWERTY কিবোর্ডে লেখার মতো সবথেকে বড় শব্দ হচ্ছে “Typewriter”
৮) বিশ্বে সর্বপ্রথম মাউস আবিস্কার করেন Douglas Engelbart । বর্তমানে কম্পিউটারের অন্যতম একটি প্রয়োজনীয় peripheral হচ্ছে মাউস। তার আবিস্কার করা মাউসটি বানানো হয়েছিলো কাঠ দিয়ে, নিচের দিকে ছিলো মেটাল হুইল যা দিয়ে মাউসটিকে সামনে পেছনে নেওয়া যেত, আর সামনের দিকে একটি কর্ড লাগানো ছিলো যা একটি ইঁদুরের লেজের মতোই দেখতে।
আর সেখান থেকেই এর নাম মাউস রাখা হয়।
৯) একটি সাধারণ মানুষ প্রতি মিনিটে ২০ বার চোখের পলক ফেলে থাকে। তবে আমরা যখন কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তখন এই রেটটি কমে গিয়ে প্রতি মিনিটে ৭ বারে নেমে আসে। মানে একজন কম্পিউটার ইউজার প্রতি মিনিটে ৭ বার চোখের পলক ফেলে থাকে। কারণ কম্পিউটার স্ক্রিণে বেশি মনযোগ দিতে গিয়ে আমরা তুলনামূলকভাবে কম চোখের পলক ফেলে থাকি।
১০) মাইক্রোসফট যখন তাদের নতুন অপারেটিং সিস্টেমটি বানাচ্ছিলো তখন তার কোড নেম ছিলো “Interface Manager”। কিন্তু পরবর্তীতে মুক্তির মাত্র কিছুদিন আগে হঠাৎ করেই তাদের মাথায় আইডিয়া আসে যে এর থেকে “Windows” নামটি শুনতে দেখতে বেশ ভালোই লাগে। তাই Interface Manager থেকে অপারেটিং সিস্টেমের ফাইনাল নাম হয়ে যায় Windows ।
১১) Amazon.com কিন্তু শুরু দিকে কমপ্লিট ই-কর্মাস বিজনেস হিসেবে নিজেদের যাত্রা শুরু করেনি, প্রথম দিকে আমাজন ছিলো শুধুমাত্র একটি অনলাইন বুকস্টোর।
১২) কখনো কি শুনেছেন যে মানুষের হাসি আসল না নকল সেটা কম্পিউটার বুঝতে পারে? জ্বী! MIT এমন একটি কম্পিউটার সিস্টেম ডেভেলপ করেছে যেটা মানুষের হাসি আসল না নকল সেটা বের করে দিতে পারবে! লিংক
১৩) প্রতি মাসে গড়ে ৬০০০টি নতুন কম্পিউটার ভাইরাস তৈরি করা হয়ে থাকে!
১৪) আপনি জানেন কি শুধুমাত্র একটি পেনড্রাইভ বা USB ড্রাইভ দিয়ে সেকেন্ডের মধ্যেই একটি কম্পিউটারকে ব্রিক করে ফেলা সম্ভব? হ্যাঁ এটা করা সম্ভব, এর জন্য “USB Killer 2.0” প্রোগ্রামটি লাগবে!
১৫) কম্পিউটার এনিমেশন প্রোমোট করার জন্য Disney থেকে বহিস্কার হয়েছিলেন John Lesseter । তিনি বর্তমানে Pixar এর চিফ ক্রিয়েটিভ অফিসার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
১৬) বিল গেটসের প্রাইভেট ম্যানশনটির ডিজাইনার আর্কিটেক বলেছেন যে তিনি ম্যাক সিস্টেমে বসে ম্যাক প্রোগ্রামের সাহায্যে ম্যানশনটির ডিজাইন করেছিলেন! তবে এ ব্যাপারে সলিড কোনো প্রমাণ আজও পাওয়া যায় নি, তবে এটা বেশ ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্ট!
১৭) ১৯৮০ সালে IBM সর্বপ্রথম ১ গিগাবাইট হার্ডডিক্স এনাউন্স করেছিলো। আর তার দাম রাখা হয় ৪০ হাজার মার্কিন ডলার! ( ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৯ হাজার টাকার বেশি!)
১৮) বিশ্বের সবথেকে বেশি কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত দেশ হচ্ছে আমেরিকা, তারপরে রয়েছে রাশিয়া।
১৯) IBM PC নির্মাণ করার ১২ জন ইঞ্জিনিয়ারদের টিমের নাম দেওয়া হয়েছিলো “The Dirty Dozen”।
২০) বিশ্বের প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর 4004 নির্মাণ করেছিলো Intel । তবে সেটা কম্পিউটারের জন্য নয়, বরং সেটা ক্যালকুলেটরে ব্যবহার করার জন্য নির্মিত হয়েছিলো। পরবর্তীতে কম্পিউটারেও মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার করা শুরু হয়।
২১) কোনো ইমেইল ওপেন করলে কখনোই আপনি ভাইরাসে আক্রান্ত হবেন না, ইমেইলের সাথে আসা এটাচমেন্টটি খুললেই আপনি ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারবেন (যদি ইমেইলে ভাইরাস দেওয়া থাকে তাহলে)
২২) বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, বিশ্বের সকল ইমেইলের ৮০% হয়ে থাকে spam email!
২৩) বিশ্বের সবথেকে ক্ষতিকর worm ভাইরাস হচ্ছে ILOVEYOU ভাইরাস! এটা ইমেইল মেসেজের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিলো এবং এটা নিজে নিজেই এর সাইজকে বৃদ্ধি করতে পারতো এবং পুরো সিস্টেমকে ক্র্যাশ করে ফেলতে পারতো।
২৪) সবথেকে দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে যাওয়া ভাইরাস ছিলো MyDoom । এই ভাইরাসের দ্বারা ক্ষতির পরিমাণ ছিলো প্রায় ৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
২৫) GUI বা Graphical User Interface টাইপের অপারেটিং সিস্টেম সার্পোটেড প্রথম কম্পিউটার ছিলো Xerox Alto । এই কম্পিউটারকে যদি ডিজাইন না করা হতো তাহলে আজ আপনারা Apple Macintosh কে দেখতে পেতেন না!
আরো জানুন
- কম্পিউটার এর র্যাম (Computer RAM) ফুল হয়ে রয়েছে ? চিন্তার কিছু নেই, এটা ভালোর জন্যই! এ বিষয়ে বিস্তারিত
- কম্পিউটার হার্ডড্রাইভ (Computer hard drive) সম্পর্কিত অজানা মজার তথ্য
- মাইক্রোসফট (Microsoft) সম্পর্কে ২১টি অজানা মজার তথ্য জেনে নিন
২৬) ১৯৩৬ সালে রাশিয়ানরা এমন একটি কম্পিউটার আবিস্কার করেছিলো যেটা বিদ্যুৎতের পরিবর্তে পানির মাধ্যমে চালানো যেত!
২৭) লিনাক্স ওএস ৯৫% ক্ষেত্রে ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হয় না।
২৮) বর্তমানে পুরো বিশ্বে Computer Programming সেক্টরে সবথেকে বেশি লোক কাজ করে থাকে।
২৯) বর্তমানে পুরো বিশ্বের ১০ এর মধ্যে ৯টি সুপার কম্পিউটার লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমে রান করে থাকে।
৩০) গুগল, ফেসবুক, টুইটার এবং আমাজন এদের অফিসের সবাই লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে।
৩১) Proprietary Program এর থেকে Open Source Program কে সবসময়ই ভালো মনে করা হয়ে থাকে।
৩২) HotWired যা এখন Wired.com, তারা সর্বপ্রথম ওয়েব ব্যানার এডভারটাইজ কনসেপ্টটি ব্যবহার করেছিলো।
৩৩) একসময় আমেরিকার nuclear missiles এর লঞ্চ কোড ছিলো 00000000 (আটটি শুণ্য!) । দারুণ না?!
৩৪) বিশ্বের প্রথম ওয়েব ব্রাউজার “WorldWideWeb” ১৯৯০ সালে বানিয়েছিলেন Sir Tim Berners-Lee । পরবর্তী একে Nexus নামে পরিবর্তন করে নেওয়া হয়েছিলো।
৩৫) বিশ্বের সর্বপ্রথম ওয়েবসাইট ছিলো “info.cern.ch“ এবং এটাও Tim Berners-Lee বানিয়েছিলেন।
৩৬) মাইক্রোসফট যখন প্রথম GUI ভিক্তিক অপারেটিং সিস্টেম Windows বাজারে আনে তখন লোকজনদেরকে মাউসের সাহায্যে কিভাবে অপারেটিং সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করতে হয় সেটা সহজভাষায় শেখানোর জন্য Windows এর সাথে Solitaire গেমটিকে প্যাক করে দিয়েছিলো। যাতে কম্পিউটারে তাস খেলে মানুষরা মাউসের সাহায্যে একটি অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে চালাতে হয় সেটা শিখতে পারে! বাহ!
৩৭) Toy Story 2 কার্টুন ছবিটির ফাইল দুর্ঘটনাবশত তাদের অফিসিয়াল ওর্য়াকস্টেশন থেকে ডিলেট হয়ে গিয়েছিলো! পরবর্তীতে Pixar কোম্পানির একজন মহিলা কর্মীর পারসোনাল কম্পিউটারে স্টোরকৃত ফাইলসের কপি থেকে সেটাকে উদ্ধার করা হয়েছিলো! মানে বুঝেছেন? ১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া এই ছবিটি প্রায় ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ব্যবসা করেছিলো, আর এই টাকাগুলোর সবই গায়েব হয়ে যেত যদি সেই কপিকে না উদ্ধার করা হতো!
What a fact!
৩৮) ইন্টারনেটের মাধ্যমে টান্সফারকৃত প্রথম শব্দ হচ্ছে “lo” ! এখানে ঘটনা হচ্ছে যে এখানে login শব্দটিকে টান্সফার করার কথা ছিলো কিন্তু পুরো শব্দকে টান্সফার করার আগেই সিস্টেমটি ক্র্যাশ করে বসে!
৩৯) গ্রাফিক্স কার্ডকে GPU বলার ট্রেন্ড এর প্রচলন শুরু হয় ১৯৯৯ সালে যখন এনভিডিয়া তাদের GeForce 256 কার্ডটি বাজারে ছাড়ে।
৪০) বিশ্বের প্রথম Water-cooled কম্পিউটার ছিলো অ্যাপলের Power Mac G5 যা ২০০৩ সালে বাজারে ছাড়া হয়েছিলো। এর এটা থেকেই কম্পিউটারে ফ্যানের পরিবর্তনে লিকুইড কুলিং সিস্টেম ব্যবহারের প্রচলন শুরু হয়।
৪১) বিশ্বের প্রথম কম্পিউটারে কোনো র্যাম ছিলো না! সেটা ছিলো একটি মেকানিক্যাল কম্পিউটার।
৪২) কর্মাশিয়াল ভাবে সর্বপ্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ছিলো Intel 4004 যার সর্বোচ্চ ক্লক স্পিড ছিলো 740 kHz!
৪৩) অপটিক্যাল মাউসের ব্যবহৃত ট্রাকবলটি ১৯৪৬ সালে Ralph Benjamin আবিস্কার করেন, তবে সেটা তিনি Fire control radar plotting system এর জন্য আবিস্কার করেছিলেন। পরবর্তীতে এটা মাউসে ব্যবহার হওয়া শুরু হয়।
৪৪) ১৯৬৯ সালে ইন্টেলের সর্বোচ্চ র্যাম চিপের সাইজ ছিলো 1KB !
৪৫) একটি কিবোর্ডের সবথেকে কম ব্যবহৃত কী হচ্ছে Scroll Lock key ।
৪৬) Pixar কোম্পানির জনপ্রিয় এনিমেশন ছায়াছবি Monsters University নির্মাণের জন্য বেশ উচ্চমানের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিলো যা তখনকার সময়ে একদমই কম Available ছিলো। ছবিটির একটি সিঙ্গেল ফ্রেম (Single Frame) তৈরি করতেই ২৯ ঘন্টা সময় লাগতো!
৪৭) র্যান্ডম একসেস স্টোরেজ ডিভাইসের প্রথম ফর্ম ছিলো Williams Tube !
আরও জানুন
- কম্পিউটার (Computer) গ্রাফিক্স কি, কিভাবে কাজ করে ? বিস্তারিত জেনে নিন
- windows 10 এর ৫ টি টিপস যা আপনার জানা খুব প্রয়োজন
- ডাটা সেন্টার কি এবং কিভাব কাজ করে? ডাটা সেন্টার সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত!
- সেরা ১০টি আন-ইন্সটলার (Uninstaller) প্রোগ্রাম, অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার গুলোকে আনইন্সটল করে দিন!
- Apps কি | অ্যাপ Vs. সফটওয়্যার | আমাদের যা জানা প্রয়োজনীয় !
- আর্কাইভ ফাইল কি? ZIP, RAR, TAR, GZ, 7z ইত্যাদি ফাইল ফরম্যাট গুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত...
- উইন্ডোজ ১০ আপগ্রেড (Windows 10 Upgrate) না করা থাকলে কেন আপগ্রেড করা উচিত। বিস্তারিত...
- কম্পিউটারে এসএসডি (SSD) লাগানোর পূর্বে যে তথ্য গুলো জানা আপনার প্রয়োজনীয়!
৪৮) ভ্যাকিউম টিউম কম্পিউটারের সর্বপ্রথম কার্যকরি মডেলটি হলো Whirlwind I । তবে এটাকে মূলত আমেরিকার আর্মিতে Flight Simulator কাজের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিলো।
৪৯) প্রথম প্রজন্মের Macintosh কম্পিউটারে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য যে পাওয়ারের মাইক্রোকন্ট্রোলার ব্যবহৃত হতো সেটা বর্তমানের ম্যাকবুকের Power Adapter য়ে ব্যবহার করা হয়!
৫০) আপনি কিন্তু চাইলে একটি কম্পিউটারকে কোনো প্রকার অপারেটিং সিস্টেম ছাড়াই চালাতে পারবেন! যদি কিভাবে এটা করা যায় সেটা যদি আপনি জেনে থাকেন তাহলেই!!
তো এই ছিলো কম্পিউটার টেকনোলজি নিয়ে ইন্টাররেস্টি ৫০ টি ফ্যাক্ট। এই ফ্যাক্টগুলো ছাড়াও অনান্য ইন্টারেস্টিং কম্পিউটার ফ্যাক্ট যদি আপনি জেনে থাকেন তাহলে সেগুলো নিচের কমেন্ট বক্সে শেয়ার করুন এবং অন্যদেরও জানিয়ে দিন! আশা করবো আজকের পোষ্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে।
EmoticonEmoticon