যথাসম্ভব কম কথা বলুন। অনর্থক কথা-বার্তা এড়িয়ে চলুন। সময় ফেলেই ইস্তিগফার করুন। আল্লাহর যিকির করুন। অন্তর তাজা থাকবে, ঈমান ও বৃদ্ধি পাবে ইনশাআল্লাহ।
অধিক হাসি থেকে বেঁচে থাকুন। অধিক হাসি অন্তরকে মেরে ফেলে। অনর্থক কথা-বার্তা আল্লাহর স্মরণ হতে গাফেল রাখে। ইবাদতের একাগ্রতা নষ্ট করে।
আমার বান্দাদেরকে বলে দিন, তারা যেন
যা উত্তম এমন কথাই বলে। শয়তান তাদের
মধ্যে সংঘর্ষ বাধায়। নিশ্চয় শয়তান মানুষের
প্রকাশ্য শত্রু।
(সুরা বানী ইসরাঈল-৫৩)
"যে ব্যক্তি আল্লাহ ও অাখেরাতের উপর ঈমান
রাখে, সে যেন উত্তম কথা বলে না হয় চুপ থাকে"।
(সহীহ বুখারী)
অতএব, আল্লাহ তোমাদেরকে যেসব হালাল ও পবিত্র বস্তু দিয়েছেন, তা তোমরা আহার কর এবং আল্লাহর অনুগ্রহের জন্যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর যদি তোমরা তাঁরই এবাদতকারী হয়ে থাক।
-সুরা আন নাহল:১১৪
আবূ সাঈদ খুদরী (রাদিয়াল্লাহু আ'নহু) বলেন, এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করল, 'হে আল্লাহর রাসূল! কোন ব্যক্তি সর্বোত্তম?' রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, "যে আল্লাহকে ভয় করে এবং লোকেদেরকে নিজের মন্দ আচরণ থেকে নিরাপদে রাখে।"
--[বুখারী ৬৪৯৪]
যায়দ বিন আরক্বাম (রা) বর্ণনা করেছেন -
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এই দু'আটি পাঠ করতেনঃ
. “হে আল্লাহ! তোমার কাছে আশ্রয় চাই
এমন বিদ্যা থেকে যা উপকারে আসে না,
এমন অন্তর থেকে যা ভীত হয় না,
এমন আত্মা থেকে যা পরিতৃপ্ত হয় না এবং
এমন দু’আ থেকে যা কবুল হয় না।”
(হাদীছটি ইমাম মুসলিম, তিরমিযী ও নাসাঈ প্রমূখ বৰ্ণনা করেছেন)
[ সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব: ১২৩ ]
খাবারের দোষ ধরা যাবে না!
. আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. কখনো কোন খাদ্যের দোষ বলেননি। যদি খাদ্যের প্রতি আকর্ষণবোধ করেছেন, তবে তা খেয়েছেন, অন্যথায় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থেকেছেন (দোষ বলেননি)। (সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিম)
ইবন আব্বাস (রদি.) বলেন,
প্রত্যেক রূহ বিচার দিবসে নিজেদেরকে তিরস্কার করবে। ভাল আমলকারী এই বলে তিরস্কার করবে "কেন যে আমি ভাল আমল বেশি বেশি করে করলাম না!" এবং বদ আমলকারী এই বলে নিজেকে তিরস্কার করবে "কেন যে আমি তাওবাহ করলাম না!"
● [ ﺇﻏﺎﺛﺔ ﺍﻟﻠﻬﻔﺎﻥ ﺹ ١٠٥ ]
"আর তোমরা দ্রুত অগ্রসর হও তোমাদের রবের
পক্ষ থেকে মাগফিরাত ও জান্নাতের দিকে, যার
পরিধি আসমানসমূহ ও যমীনের সমান, যা
মুত্তাক্বীদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।"
--[সূরা ইমরান ৩, আয়াত ১৩৩]
সাবধান! পুরুষদের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার নিষিদ্ধ, যদিও সামান্য আংটি হয়!
. রাসূল সা. বলেন, 'আমার উম্মতের নারীদের জন্য স্বর্ণ ও রেশম (সিল্ক) বৈধ করা হয়েছে এবং আমার উম্মাতের পুরুষদের জন্য তা অবৈধ করা হয়েছে।' (আহমাদ, নাসাঈ। তিরমিযি হাদিসটিকে সহীহ বলেছেন।)
রাসূল সা. বলেন, "আল্লাহ অবশ্যই তার বান্দার প্রতি এজন্য সন্তুষ্ট হন যে, সে কোন কিছু খেয়ে তার প্রশংসা করে অথবা কোন কিছু পান করে তার প্রশংসা করে।" (সহীহ মুসলিম, রিয়াদুস সালিহীন ১৪০ নং হাদিস)
ইমাম মালিক (রহ.) বলেন
. "যে ব্যক্তি আশা করে তার মন বড় করে দেয়া হোক, সে যেন তার প্রকাশ্য আমল গুলোর চাইতে প্রাইভেট আমল গুলোকে বেশি সুন্দর করে"
● [ ﺗﺮﺗﻴﺐ ﺍﻟﻤﺪﺍﺭﻙ ٢ / ٦٠ ]
আল্লাহর রাসূল সা. কি গায়েব (অদৃশ্যের খবর) জানতেন?
. আল্লাহ কুরআনে বলেন : (হে রাসূল) আপনি বলুন, আমি তোমাদেরকে বলি না যে, আমার কাছে আল্লাহর ভাণ্ডার রয়েছে। তাছাড়া আমি গায়েব (অদৃশ্যের বিষয়ে) অবগতও নই। আমি এমনও বলি না যে, আমি ফেরেশতা। আমি তো শুধু ওই ওহীর অনুসরণ করি, যা আমার কাছে আসে।
(সূরা আন'আম : ৫০)
এই পৃথিবীতে কোন কিছু পাওয়ার নেই,,
কিয়ামতের দিন যদি আল্লাহ আমাদের কে বলে-
তোমাদেরকে মাফ করে দিলাম,,
তবে সেটাই হবে আমাদের শ্রেষ্ঠ পাওয়া..
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন____
"যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শিরক করবে আল্লাহ তার জন্য অবশ্যই জান্নাত হারাম করে দেবেন। এবং তার আবাস জাহান্নাম।" (সূরা আল-মায়িদা, আয়াত ৭২)
রাসুলুল্লাহ (স.) মুনাফিকদের চিহ্ন বর্ণনা করে বলেছেন____
"মুনাফিকের চিহ্ন তিনটি। যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, যখন ওয়াদা করে তা ভঙ্গ করে, আর যখন কোনো কিছু তার নিকট আমানত রাখা হয় তার খিয়ানত করে।" (সহিহ্ বুখারি)
যখন তুমি কোন রাস্তা দিয়ে যাও, তখন আল্লাহর নামে জিকির কর।
কেননা... ঐ কঠিন হাশরের দিন সেই রাস্তাটি তোমার হয়ে তোমার জন্য নালিশ করবে।
___হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
'নম্র ও ভদ্র আচরনের অধিকারী ব্যক্তি সহজেই মানুষের ভালবাসা অর্জন করে।''
___হযরত আলী (রা.)
প্রচুর ধন সম্পদের মাঝে সুখ নেই..!!
মনের সন্তুষ্টির মাঝেই প্রকৃত সুখ নিহিত..!!
___হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
ধৈর্য্য এমন একটি গাছ,
যার সারা গায়ে কাটা,
কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার।
-মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ)
ঈমানের অসংখ্য শাখা প্রশাখার মধ্যে লজ্জা একটি অন্যতম শাখা,,
যা একজন মানুষের মাঝে না থাকলে সে পূনাঙ্গ ঈমানদার হতে পারেনা..!!
জিবনে পাঁচটি প্রশ্ন মানুষ কে সত্ত্য
পথে নিয়ে জেতে পারে।
(১)আমি কে?
(২)আমি কিভাবে এলাম?
(৩)আমার কি করা উচিত?
(৪)আমি কি করছি? (৫)আমাকে কোথায় জেতে হবে?
হযরত মোহামমদ (সাঃ) বলেছেন২টা জিনিশ কাছে রাখলে কোন দিন বিপদ আসবেনা ১=কোরআন ২=হাদিস , ইহা ১০০% সত্য
জান্নাতের নেটওয়ার্ক হল"ইসলাম", : : : সিম হল"ঈমান"। : : : বোনাস হল"রমযান", : : : রিচার্জ হল"নামাজ", : : আর হেলপ লাইন হল"কোরআন"।
যদি কাঁদতে চাও, তবে নামাজ পড়ে আল্লাহর দরবারে কাঁদ, কারণ তোমার চোখের পানির মূল্য কেউ না দিলেও, আল্লাহ তোমার প্রতি ফোঁটা অশ্রুর অনেক মূল্য দেবেন।
জুম্মার রাতে বা দিনে মৃত্যু-বরণকারী|| রাসুল (স) এরশাদকরেছেন, "যে মুসলমান জুম্মার দিন অথবা রাতে মৃত্যুবরণকরে, আল্লাহ পাক তাকে কবরের ফেতনা (কবরের আযাব) থেকে রেহাই দান করবেন।". (আহমদ ও তিরমিযী শরীফ) হে আল্লাহ ,অমাদেরকে আপনি পবিত্র জুম্মার দিন বা রাতে মৃত্যু দান কর, যেন কবরের আযাব অমাদেরকে স্পর্শ করতে না পারে-(আমীন)
নতুন আশা, নতুন দিন, আজকে হল জুমার দিন। লাগছে ভাল ছাড়বো ঘর, মসজিদে যাবো ১২ টার পর। আকাশে সূর্য দিচ্ছে আলো, জুমার নামায পরতে লাগবে ভালো। {>সকলকে জুম্মা মোবারক<}
জীবন সাজাই নামায দিয়ে, মন সাজাই ঈমান দিয়ে, শরীর সাজাই নবীর সুন্নত দিয়ে, আর বন্ধু বানাই ইসলামের দাওয়াত দিয়ে..! জুম্মা মোবারাক।
অধিক হাসি থেকে বেঁচে থাকুন। অধিক হাসি অন্তরকে মেরে ফেলে। অনর্থক কথা-বার্তা আল্লাহর স্মরণ হতে গাফেল রাখে। ইবাদতের একাগ্রতা নষ্ট করে।
আমার বান্দাদেরকে বলে দিন, তারা যেন
যা উত্তম এমন কথাই বলে। শয়তান তাদের
মধ্যে সংঘর্ষ বাধায়। নিশ্চয় শয়তান মানুষের
প্রকাশ্য শত্রু।
(সুরা বানী ইসরাঈল-৫৩)
"যে ব্যক্তি আল্লাহ ও অাখেরাতের উপর ঈমান
রাখে, সে যেন উত্তম কথা বলে না হয় চুপ থাকে"।
(সহীহ বুখারী)
অতএব, আল্লাহ তোমাদেরকে যেসব হালাল ও পবিত্র বস্তু দিয়েছেন, তা তোমরা আহার কর এবং আল্লাহর অনুগ্রহের জন্যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর যদি তোমরা তাঁরই এবাদতকারী হয়ে থাক।
-সুরা আন নাহল:১১৪
আবূ সাঈদ খুদরী (রাদিয়াল্লাহু আ'নহু) বলেন, এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করল, 'হে আল্লাহর রাসূল! কোন ব্যক্তি সর্বোত্তম?' রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, "যে আল্লাহকে ভয় করে এবং লোকেদেরকে নিজের মন্দ আচরণ থেকে নিরাপদে রাখে।"
--[বুখারী ৬৪৯৪]
যায়দ বিন আরক্বাম (রা) বর্ণনা করেছেন -
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এই দু'আটি পাঠ করতেনঃ
. “হে আল্লাহ! তোমার কাছে আশ্রয় চাই
এমন বিদ্যা থেকে যা উপকারে আসে না,
এমন অন্তর থেকে যা ভীত হয় না,
এমন আত্মা থেকে যা পরিতৃপ্ত হয় না এবং
এমন দু’আ থেকে যা কবুল হয় না।”
(হাদীছটি ইমাম মুসলিম, তিরমিযী ও নাসাঈ প্রমূখ বৰ্ণনা করেছেন)
[ সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব: ১২৩ ]
খাবারের দোষ ধরা যাবে না!
. আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. কখনো কোন খাদ্যের দোষ বলেননি। যদি খাদ্যের প্রতি আকর্ষণবোধ করেছেন, তবে তা খেয়েছেন, অন্যথায় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থেকেছেন (দোষ বলেননি)। (সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিম)
ইবন আব্বাস (রদি.) বলেন,
প্রত্যেক রূহ বিচার দিবসে নিজেদেরকে তিরস্কার করবে। ভাল আমলকারী এই বলে তিরস্কার করবে "কেন যে আমি ভাল আমল বেশি বেশি করে করলাম না!" এবং বদ আমলকারী এই বলে নিজেকে তিরস্কার করবে "কেন যে আমি তাওবাহ করলাম না!"
● [ ﺇﻏﺎﺛﺔ ﺍﻟﻠﻬﻔﺎﻥ ﺹ ١٠٥ ]
"আর তোমরা দ্রুত অগ্রসর হও তোমাদের রবের
পক্ষ থেকে মাগফিরাত ও জান্নাতের দিকে, যার
পরিধি আসমানসমূহ ও যমীনের সমান, যা
মুত্তাক্বীদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।"
--[সূরা ইমরান ৩, আয়াত ১৩৩]
সাবধান! পুরুষদের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার নিষিদ্ধ, যদিও সামান্য আংটি হয়!
. রাসূল সা. বলেন, 'আমার উম্মতের নারীদের জন্য স্বর্ণ ও রেশম (সিল্ক) বৈধ করা হয়েছে এবং আমার উম্মাতের পুরুষদের জন্য তা অবৈধ করা হয়েছে।' (আহমাদ, নাসাঈ। তিরমিযি হাদিসটিকে সহীহ বলেছেন।)
রাসূল সা. বলেন, "আল্লাহ অবশ্যই তার বান্দার প্রতি এজন্য সন্তুষ্ট হন যে, সে কোন কিছু খেয়ে তার প্রশংসা করে অথবা কোন কিছু পান করে তার প্রশংসা করে।" (সহীহ মুসলিম, রিয়াদুস সালিহীন ১৪০ নং হাদিস)
ইমাম মালিক (রহ.) বলেন
. "যে ব্যক্তি আশা করে তার মন বড় করে দেয়া হোক, সে যেন তার প্রকাশ্য আমল গুলোর চাইতে প্রাইভেট আমল গুলোকে বেশি সুন্দর করে"
● [ ﺗﺮﺗﻴﺐ ﺍﻟﻤﺪﺍﺭﻙ ٢ / ٦٠ ]
আল্লাহর রাসূল সা. কি গায়েব (অদৃশ্যের খবর) জানতেন?
. আল্লাহ কুরআনে বলেন : (হে রাসূল) আপনি বলুন, আমি তোমাদেরকে বলি না যে, আমার কাছে আল্লাহর ভাণ্ডার রয়েছে। তাছাড়া আমি গায়েব (অদৃশ্যের বিষয়ে) অবগতও নই। আমি এমনও বলি না যে, আমি ফেরেশতা। আমি তো শুধু ওই ওহীর অনুসরণ করি, যা আমার কাছে আসে।
(সূরা আন'আম : ৫০)
এই পৃথিবীতে কোন কিছু পাওয়ার নেই,,
কিয়ামতের দিন যদি আল্লাহ আমাদের কে বলে-
তোমাদেরকে মাফ করে দিলাম,,
তবে সেটাই হবে আমাদের শ্রেষ্ঠ পাওয়া..
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন____
"যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শিরক করবে আল্লাহ তার জন্য অবশ্যই জান্নাত হারাম করে দেবেন। এবং তার আবাস জাহান্নাম।" (সূরা আল-মায়িদা, আয়াত ৭২)
রাসুলুল্লাহ (স.) মুনাফিকদের চিহ্ন বর্ণনা করে বলেছেন____
"মুনাফিকের চিহ্ন তিনটি। যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, যখন ওয়াদা করে তা ভঙ্গ করে, আর যখন কোনো কিছু তার নিকট আমানত রাখা হয় তার খিয়ানত করে।" (সহিহ্ বুখারি)
যখন তুমি কোন রাস্তা দিয়ে যাও, তখন আল্লাহর নামে জিকির কর।
কেননা... ঐ কঠিন হাশরের দিন সেই রাস্তাটি তোমার হয়ে তোমার জন্য নালিশ করবে।
___হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
'নম্র ও ভদ্র আচরনের অধিকারী ব্যক্তি সহজেই মানুষের ভালবাসা অর্জন করে।''
___হযরত আলী (রা.)
প্রচুর ধন সম্পদের মাঝে সুখ নেই..!!
মনের সন্তুষ্টির মাঝেই প্রকৃত সুখ নিহিত..!!
___হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
ধৈর্য্য এমন একটি গাছ,
যার সারা গায়ে কাটা,
কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার।
-মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ)
ঈমানের অসংখ্য শাখা প্রশাখার মধ্যে লজ্জা একটি অন্যতম শাখা,,
যা একজন মানুষের মাঝে না থাকলে সে পূনাঙ্গ ঈমানদার হতে পারেনা..!!
জিবনে পাঁচটি প্রশ্ন মানুষ কে সত্ত্য
পথে নিয়ে জেতে পারে।
(১)আমি কে?
(২)আমি কিভাবে এলাম?
(৩)আমার কি করা উচিত?
(৪)আমি কি করছি? (৫)আমাকে কোথায় জেতে হবে?
হযরত মোহামমদ (সাঃ) বলেছেন২টা জিনিশ কাছে রাখলে কোন দিন বিপদ আসবেনা ১=কোরআন ২=হাদিস , ইহা ১০০% সত্য
জান্নাতের নেটওয়ার্ক হল"ইসলাম", : : : সিম হল"ঈমান"। : : : বোনাস হল"রমযান", : : : রিচার্জ হল"নামাজ", : : আর হেলপ লাইন হল"কোরআন"।
যদি কাঁদতে চাও, তবে নামাজ পড়ে আল্লাহর দরবারে কাঁদ, কারণ তোমার চোখের পানির মূল্য কেউ না দিলেও, আল্লাহ তোমার প্রতি ফোঁটা অশ্রুর অনেক মূল্য দেবেন।
জুম্মার রাতে বা দিনে মৃত্যু-বরণকারী|| রাসুল (স) এরশাদকরেছেন, "যে মুসলমান জুম্মার দিন অথবা রাতে মৃত্যুবরণকরে, আল্লাহ পাক তাকে কবরের ফেতনা (কবরের আযাব) থেকে রেহাই দান করবেন।". (আহমদ ও তিরমিযী শরীফ) হে আল্লাহ ,অমাদেরকে আপনি পবিত্র জুম্মার দিন বা রাতে মৃত্যু দান কর, যেন কবরের আযাব অমাদেরকে স্পর্শ করতে না পারে-(আমীন)
নতুন আশা, নতুন দিন, আজকে হল জুমার দিন। লাগছে ভাল ছাড়বো ঘর, মসজিদে যাবো ১২ টার পর। আকাশে সূর্য দিচ্ছে আলো, জুমার নামায পরতে লাগবে ভালো। {>সকলকে জুম্মা মোবারক<}
জীবন সাজাই নামায দিয়ে, মন সাজাই ঈমান দিয়ে, শরীর সাজাই নবীর সুন্নত দিয়ে, আর বন্ধু বানাই ইসলামের দাওয়াত দিয়ে..! জুম্মা মোবারাক।
EmoticonEmoticon