●● আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ●●
প্ৰিয় বন্ধুরা প্রথমে মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া
জানাচ্ছি আমাকে এই পোস্টটি করার তৌফিক দান
করার জন্য। আমার পরিচয়, আমি মুসলিম। পবিত্র আল-
কোরআন এবং সহীহ হাদীস ছাড়া অন্য কোন বাণী বা
বাক্যে আমি বিশ্বাসী নই। দোয়া করি সকলেই যেন
পবিত্র আল-কোরআন এবং সহীহ হাদীসের আলোকে
নেক আমল করে যেতে পারেন মৃত্যুর আগে পর্যন্ত
আসুন এখন মূল পোষ্টের আলোচনায় যাওয়া যাক
আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে এই ভিডিও টি যোগ
করে দিলাম। আরও ভালোভাবে জানতে চাইলে
ভিডিও টি দেখে নিতে পারেন
বিশ্ব ভালোবাসা দিবস পরিচিতি-
১৪ ই ফেব্রুয়ারি সারাবিশ্বে বেশ পরিচিত একটি
নাম “বিশ্ব ভালবাসা দিবস” বা ”ভ্যালেন্টাইনস
ডে”। একজন ভালোবাসা প্রেমী ও সচেতন মানুষ
হিসাবে ”ভ্যালেন্টাইনস ডে” কি? এর পেছনের
লুকানো ইতিহাস আসলে কি? আমি মনে করি একজন
সচেতন মানুষ কোন কাজ করার আগেই সে কাজটি
সম্পর্কে অন্ততঃপক্ষে সেটা জানার চেষ্টা করবেন।
”ভ্যালেন্টাইনস ডে” সম্পর্কে এখন বোধহয় পরিস্কার
ধারনা থাকা অপরিহার্য হয়ে দেখা দিয়েছে।
ভালোবাসা দিবস কি?
এক নোংরা ও জঘন্য ইতিহাসের স্মৃতিচারণের নাম
বিশ্ব ভালবাসা দিবস। এ ইতিহাসটির বয়স সতের শত
সাঁইত্রিশ বছর হলেও ‘বিশ্ব ভালবাসা দিবস’ নামে এর
চর্চা শুরু হয় সাম্প্রতিক কালেই। দুই শত সত্তর সালের
চৌদ্দই ফেব্রুয়ারির কথা। তখন রোমের সম্রাট
ছিলেন ক্লডিয়াস। সে সময় ভ্যালেন্টাইন নামে
একজন সাধু, তরুণ প্রেমিকদেরকে গোপন পরিণয়-
মন্ত্রে দীক্ষা দিত। এ অপরাধে সম্রাট ক্লডিয়াস
সাধু ভ্যালেন্টাইনের শিরশ্ছেদ করেন। তার এ
ভ্যালেন্টাইন নাম থেকেই এ দিনটির নামকরণ করা হয়
‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ যা আজকের ‘বিশ্ব ভালবাসা
দিবস’। বাংলাদেশে এ দিবসটি পালন করা শুরু হয়
১৯৯৩ইং সালে। কিছু ব্যবসায়ীর মদদে এটি প্রথম চালু
হয়। অপরিণামদর্শী মিডিয়া কর্মীরা এর ব্যাপক
কভারেজ দেয়। আর যায় কোথায় ! লুফে নেয় বাংলার
তরুণ-তরুণীরা। এরপর থেকে ঈমানের ঘরে ভালবাসার
পরিবর্তে ভুলের বাসা বেঁধে দেয়ার কাজটা
যথারীতি চলছে। আর এর ঠিক পিছনেই মানব জাতির
আজন্ম শত্রু শয়তান এইডস নামক মরণ- পেয়ালা হাতে
নিয়ে দাঁত বের করে হাসছে। মানুষ যখন বিশ্ব
ভালবাসা দিবস সম্পর্কে জানত না, তখন পৃথিবীতে
ভালবাসার অভাব ছিলনা। আজ পৃথিবীতে
ভালবাসার বড় অভাব। তাই দিবস পালন করে
ভালবাসার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে হয়! আর হবেই না
কেন! অপবিত্রতা নোংরামি আর শঠতার মাঝে তো
আর ভালবাসা নামক ভালো বস্তু থাকতে পারে না।
তাই আল্লাহ তা‘আলা মানুষের হৃদয় থেকে ভালবাসা
উঠিয়ে নিয়েছেন। বিশ্ব ভালবাসা দিবসকে চেনার
জন্য আরও কিছু বাস্তব নমুনা পেশ করা দরকার দিনটি
যখন আসে তখন শিক্ষাঙ্গনের শিক্ষার্থীরা বিশেষ
করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তো একেবারে
বেসামাল হয়ে উঠে। নিজেদের রূপা-সৌন্দর্য উজাড়
করে প্রদর্শনের জন্য রাস্তায় নেমে আসে। শুধুই কি
তাই ! অঙ্কন পটীয়সীরা উল্কি আঁকার জন্য পসরা
সাজিয়ে বসে থাকে রাস্তার ধারে। তাদের সামনে
তরুণীরা পিঠ, বাহু আর হস্তদ্বয় মেলে ধরে পছন্দের
উল্কিটি এঁকে দেয়ার জন্য। তারপর রাত পর্যন্ত
নীরবে-নিবৃতে প্রেমিক বা প্রেমিকার সাথে খোশ
গল্প। এ হলো বিশ্ব ভালবাসা দিবসের কর্মসূচি! বিশ্ব
ভালবাসা দিবস না বলে বিশ্ব বেহায়াপনা দিবস
বললে অন্তত নামকরণটি যথার্থ হতো।
বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের উদ্ভব-
বেশ কয়েকটি গল্প পাওয়া যায় এই বিশ্ব ভালোবাসা
দিবস এর। তার মধ্যে কয়েকটি
বলছি আমি………….
গল্প নং-১
রোমের সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াস-এর আমলের
ধর্মযাজক সেন্ট ভ্যালেনটাইন ছিলেন শিশুপ্রেমিক,
সামাজিক ও সদালাপী এবং খৃষ্টধর্ম প্রচারক। আর
রোম সম্রাট ছিলেন
বিভিন্ন দেব-দেবীর পূজায় বিশ্বাসী। ঐ সম্রাটের
পক্ষ থেকে তাকে দেব-দেবীর পূজা করতে বলা হলে
ভ্যালেন্টাইন তা অস্বীকার করায় তাকে কারারুদ্ধ
করা হয় সম্রাটের বারবার খৃষ্টধর্ম ত্যাগের আজ্ঞা
প্রত্যাখ্যান করলে ২৭০ খৃস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি
রাষ্ট্রীয় আদেশ লঙ্ঘনের দায়ে ভ্যালেন্টাইনকে
মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন।
গল্প নং-২
সেন্ট ভ্যালেন্টাইন কারারুদ্ধ হওয়ার পর প্রেমাসক্ত
যুবক-যুবতীদের অনেকেই প্রতিদিন তাকে কারাগারে
দেখতে আসত এবং ফুল উপহার দিত। তারা বিভিন্ন
উদ্দীপনামূলক কথা বলে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে
উদ্দীপ্ত রাখত। এক কারারক্ষীর এক অন্ধ মেয়েও
ভ্যালেন্টাইনকে দেখতে যেত। অনেকক্ষণ ধরে তারা
দু’জন প্রাণ খুলে কথা বলত। এক সময় ভ্যালেন্টাইন
তার প্রেমে পড়ে যায়। সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের
আধ্যাত্মিক চিকিৎসায় অন্ধ মেয়েটি দৃষ্টিশক্তি
ফিরে পায়। ভ্যালেন্টাইনের ভালবাসা ও তার প্রতি
দেশের যুবক-যুবতীদের ভালবাসার কথা সম্রাটের
কানে গেলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ২৬৯ খৃষ্টাব্দের ১৪
ফেব্রুয়ারি তাকে মৃত্যুদন্ড দেন।
গল্প নং-৩
খৃষ্টীয় ইতিহাস মতে, ২৬৯ খৃষ্টাব্দের কথা
সাম্রাজ্যবাদী, রক্তপিপাষু রোমান সম্রাট
ক্লডিয়াসের দরকার এক বিশাল সৈন্যবাহিণীর। এক
সময় তার সেনাবাহিনীতে সেনা সংকট দেখা দেয়।
কিন্তু কেউ তার সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে রাজি
নয়। সম্রাট লক্ষ্য করলেন যে, অবিবাহিত যুবকরা
যুদ্ধের কঠিন মুহূর্তে অত্যধিক ধৈর্যশীল হয়। ফলে
তিনি যুবকদের বিবাহ কিংবা যুগলবন্দী হওয়ার উপর
নিষেধাজ্ঞা জারী করেন। যাতে তারা
সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে অনীহা প্রকাশ না
করে। তার এ ঘোষণায় দেশের যুবক-যুবতীরা ক্ষেপে
যায়। যুবক সেন্ট ভ্যালেন্টাইন নামের এক ধর্মযাজকও
সম্রাটের এ নিষেধাজ্ঞা কিছুতেই মেনে নিতে
পারেননি। প্রথমে তিনি সেন্ট মারিয়াসকে
ভালবেসে বিয়ের মাধ্যমে রাজার আজ্ঞাকে
প্রত্যাখ্যান করেন এবং তার গীর্জায় গোপনে বিয়ে
পড়ানোর কাজও চালাতে থাকেন। একটি রুমে বর-বধূ
বসিয়ে মোমবাতির স্বল্প আলোয় ভ্যালেন্টাইন ফিস
ফিস করে বিয়ের মন্ত্র পড়াতেন। কিন্তু এ বিষয়টি
এক সময়ে সম্রাট ক্লডিয়াসের কানে গেলে সেন্ট
ভ্যালেন্টাইনকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। ২৭০
খৃষ্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি সৈন্যরা ভ্যালেন্টাইনকে
হাত-পা বেঁধে টেনে-হিঁচড়ে সম্রাটের সামনে
হাজির করলে তিনি তাকে হত্যার আদেশ দেন।
গল্প নং-৪
আরেকটি খৃষ্টীয় ইতিহাস মতে, গোটা ইউরোপে যখন
খৃষ্টান ধর্মের জয়জয়কার, তখনও ঘটা করে পালিত
হতো রোমীয় একটি রীতি। মধ্য ফেব্রুয়ারিতে
গ্রামের সকল যুবকরা সমস্ত মেয়েদের নাম চিরকুটে
লিখে একটি পাত্রে বা বাক্সে জমা করত। অতঃপর
ঐ বাক্স হতে প্রত্যেক যুবক একটি করে চিরকুট তুলত,
যার হাতে যে মেয়ের নাম উঠত, সে পূর্ণবৎসর ঐ
মেয়ের প্রেমে মগ্ন থাকত। আর তাকে চিঠি লিখত, এ
বলে ‘প্রতিমা মাতার নামে তোমার প্রতি এ পত্র
প্রেরণ করছি।’ বৎসর শেষে এ সম্পর্ক নবায়ন বা
পরিবর্তন করা হতো। এ রীতিটি কয়েকজন পাদ্রীর
গোচরীভূত হলে তারা একে সমূলে উৎপাটন করা
অসম্ভব ভেবে শুধু নাম পাল্টে দিয়ে একে খৃষ্টান
ধর্মায়ণ করে দেয় এবং ঘোষণা করে এখন থেকে এ
পত্রগুলো ‘সেন্ট ভ্যালেনটাইন’-এর নামে প্রেরণ
করতে হবে কারণ এটা খৃষ্টান নিদর্শন, যাতে এটা
কালক্রমে খৃষ্টান ধর্মের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে যায়।
গল্প নং-৫
অন্য আরেকটি মতে, প্রাচীন রোমে দেবতাদের রাণী
জুনোর সম্মানে ১৪ ফেব্রুয়ারি ছুটি পালন করা হতো।
রোমানরা বিশ্বাস করত যে, জুনোর ইশারা-ইঙ্গিত
ছাড়া কোন বিয়ে সফল হয় না। ছুটির পরদিন ১৫
ফেব্রুয়ারি লুপারকালিয়া ভোজ উৎসবে
হাজারও তরুণের মেলায় র্যাফেল ড্র’র মাধ্যমে
সঙ্গী বাছাই প্রক্রিয়া চলত। এ উৎসবে উপস্থিত
তরুণীরা তাদের নামাংকিত কাগজের সিপ
জনসম্মুখে রাখা একটি বড় পাত্রে ফেলত। সেখান
থেকে যুবকের তোলা সিপের তরুণীকে কাছে ডেকে
নিত। কখনও এ জুটি সারা বছরের জন্য স্থায়ী হত এবং
ভালবাসার সিঁড়ি বেয়ে বিয়েতে গড়াতো। ঐ দিনের
শোক গাঁথায় আজকের এই “ভ্যালেন্টাইন ডে”।
বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবসের আবির্ভাব-
১৯৯৩ সালের দিকে বাংলাদেশে বিশ্ব ভালবাসা
দিবসের আর্বিভাব ঘঠে। যায় যায় দিন পত্রিকার
সম্পাদক শফিক রেহমান। তিনি পড়াশোনা করেছেন
লন্ডনে। পাশ্চাত্যের ছোঁয়া নিয়ে দেশে এসে লন্ডনী
সংস্কৃতির প্র্যাকটিস শুরু করেন। তিনি প্রথম যায়
যায় দিন পত্রিকার মাধ্যমে বিশ্ব ভালবাসা দিবস
বাংলাদেশীদের কাছে তুলে ধরেন। তেজগাঁওয়ে
তার পত্রিকা অফিসে কেউ চাকরী নিতে গেলে না
কি সাথে তার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে যেতে হতো।
প্রেমের যুগললবন্দী কপোত-কপোতীকে দেখে ওনি
না কি খুব খুশী হতেন। অভিধা প্রথম ব্যবহার করেন
শফিক রেহমান। এজন্য শফিক রেহমানকে
বাংলাদেশে ভালবাসা দিবসের জনক বলা হয়।
ইসলামী শরীয়াত মোতাবেক ভালোবাসা দিবস-
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা আমাদের জন্য
ইসলামকে দ্বীন বা জীবন-ব্যবস্থা হিসেবে বাছাই
করেছেন এবং তিনি অন্য কোন জীবন-ব্যবস্থা কখনও
গ্রহণ করবেন না, তিনি বলেন:
“এবং যে কেউই ইসলাম ছাড়া অন্য কোন জীবন-
ব্যবস্থা আকাঙ্খা করবে, তা কখনোই তার নিকট হতে
গ্রহণ করা হবে না, এবং আখিরাতে সে হবে
ক্ষতিগ্রস্তদের একজন ৷” (সূরা আলে ইমরান, ৩:৮৫)
এবং নবী(সা.) বলেছেন, এই উম্মাতের মধ্যে কিছু
লোক বিভিন্ন ইবাদতের প্রক্রিয়া ও সামাজিক
রীতিনীতির ক্ষেত্রে আল্লাহর শত্রুদের অনুসরণ
করবে ৷ আবু সাঈদ আল খুদরী(রা.) বর্ণিত যে
রাসূলুল্লাহ(সা.) বলেন:
“তোমরা অবশ্যই তোমাদের পূর্ববর্তীদের অনুসরণে
লিপ্ত হয়ে পড়বে, প্রতিটি বিঘৎ, প্রতিটি বাহুর
দৈর্ঘ্যে [তাদের তোমরা অনুসরণ করবে], এমনকি তারা
সরীসৃপের গর্তে প্রবেশ করলে, তোমরা সেখানেও
তাদেরকে অনুসরণ করবে ৷” আমরা বললাম, “হে
রাসূলুল্লাহ ! তারা কি ইহুদী ও খ্রীস্টান?”
তিনি বললেন: “এছাড়া আর কে?” (বুখারী, মুসলিম)
আজ মুসলিম বিশ্বের বহু স্থানে ঠিক এটাই ঘটছে,
মুসলিমরা তাদের চালচলন, রীতিনীতি এবং উৎসব
উদযাপনের ক্ষেত্রে ইহুদী ও খ্রীস্টানদের অনুসরণ
করছে ৷ টিভি, পত্রপত্রিকা, ম্যাগাজিন, স্যাটেলাইট
চ্যানেল, ইন্টারনেটের মত মিডিয়ার প্রচারে
কাফিরদের অনুসৃত সমস্ত রীতিনীতি আজ মুসলিমদের
ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচেছ এবং এর অনুসরণ ও অনুকরণ
সহজতর হয়ে উঠেছে ৷ মুসলিম সমাজে প্রচলিত এরূপ
বহু অপসংস্কৃতির সাথে একটি সাম্প্রতিক সংযোজন
হচেছ “ভ্যালেন্টাইন’স ডে”, যা “ভালবাসা দিবস”
নামে বাঙালী মুসলিম সমাজের যুবক-যুবতীদের
মাঝে ঢুকে পড়েছে এবং ক্রমে জনপ্রিয়তা লাভ
করছে, পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক এ দিবসটি
পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করছে ৷ এই নিবন্ধের উদ্দেশ্য
হচ্ছে ইসলামের আলোকে এই ভালবাসা দিবসকে
মূল্যায়ন করে বাঙালী মুসলিম সমাজের মুসলিম যুবক-
যুবতীদের বোধশক্তি ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে
তাদেরকে কাফিরদের অন্ধ অনুসরণ থেকে নিবৃত্ত
করা ৷ নিশ্চয়ই ইহুদী ও খ্রীস্টানসহ অন্যান্য
কাফিরদের সংস্কৃতির অনুসরণের পরিসমাপ্তি ঘটবে
জাহান্নামের আগুনে, তাই বর্তমান নিবন্ধের
উদ্দেশ্য আমাদের যুবসম্প্রদায়কে জাহান্নামের পথ
থেকে ফিরিয়ে জান্নাতের প্রশান্তির দিকে
আহবান করা ৷
সবার প্রতি অনুরোধ রইলো এই লেখাটি
আপনারা আপনাদের ওয়াল এ শেয়ার করেন
, কারণ আপনার একটি শেয়ার
ও পারে দশজন মানুষকে সচেতন করতে।
শেয়ার করতে চাইলে এই পোস্টের উপরের দিকে দে
খেন ব্লগ, ইমেইল, ফেইসবুক, টুইটার ও প্রিন্ট
এ শেয়ার করার জন্য আইকন আছে। ওই আইকন
এ ক্লিক করে আপনি পোস্টটি শেয়ার করতে পারবেন
।
আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন এবং সবাইক
কে সত্যের পথে পরিচালিত করুন। "আমিন"
ভালবাসা দিবস (Valentines day) এর ইতিহাস এবং ইসলামের দৃষ্টিতে ভালবাসা দিবস! বিস্তারিত
EmoticonEmoticon