১। প্রঃ একটি চোক কয়েলের সহিত সিরিজে বাতিলাগানো হয়েছে, বাতি উজ্জ্বল ভাবে জলে, বাতি ডিমজ্বলে, বাতি জ্বলে না – কি হতে পারে ?
উঃ চোক কয়েল শর্ট, চোক কয়েল কাটা।
২। প্রঃ টিউব লাইট কত ফুট লম্বা ও কত ওয়াটের হয়?
উ : ৪’ফুট ৪০ ওয়াট এবং ২’ফুট ২০ ওয়াট সাধারনত।
৩। প্রঃ স্টার্টার ছারা টিউব লাইট জ্বালানো যায় কি?
উঃ হাঁ যায়,পুশ বাটন সুইচ ব্যবহার করে অথবা তারেতারে সংযোগ করেই বিচ্ছিন্ন করে দিতে হয়।
৪। প্রঃ টিউব লাইট এক বার জ্বলে আবার পরমুহুর্ত্তেই নিভে এরূপ করতেছে - দোষ কোথয় ?
উঃ স্টার্টার খারাপ কাজ করতেছে না।
৫। প্রঃ টিউব লাইটের দুই দিক জ্বলে থাকে পূর্ন ভাবেজ্বলে না - কারন কি ?
উঃ টিউবের ভিতর প্রয়োজনীয় গ্যাস নাই, অথবাপ্রয়োজনীয় ভোল্টেজ পাচ্ছে না, অথবা স্টার্টারসার্কিট ব্রেক করতেছে না অথবা চোক কয়েল দুর্বলহয়ে পরেছে।
৬। সুইচ অফ করা সত্বেও হোল্ডারে সাপ্লাই পাত্তয়া যায়।
উ :সুইচ লাইনে ব্যবহার না করে নিউট্রালে ব্যবহারকরা হয়েছে।
৭। দুই পিস সকেটের উভয় পিনে টেষ্টার জ্বলে কিন্তুবাতি জ্বলে না।
উ: নিউট্রাল পাচ্ছে না।
৮। বাসার সকল লোড অফে থাকা সত্বেও মিটার ঘুরে।
উ : ওয়্যারিং কোথাও আর্থ পেয়ে গিয়েছে।
৯। কলিং বেলের আওয়াজ খুব বেশী কি ভাবে কমাবে?
উ : কম পাওয়ারের বাতি কলিং বেলের সাথে সিরেজেব্যবহার করে।
১০। বাতির কাঁচ ভেঙ্গে গেলে ফিলামেন্ট হতে আরআলো বের হয় না কেন ?
উ: ফিলামেন্ট অক্সিজেন পায় বিধায় ইহা জ্বলে যায়।
ব্রিজ তৈরি করার নিয়ম২। প্রঃ টিউব লাইট কত ফুট লম্বা ও কত ওয়াটের হয়?
উ : ৪’ফুট ৪০ ওয়াট এবং ২’ফুট ২০ ওয়াট সাধারনত।
৩। প্রঃ স্টার্টার ছারা টিউব লাইট জ্বালানো যায় কি?
উঃ হাঁ যায়,পুশ বাটন সুইচ ব্যবহার করে অথবা তারেতারে সংযোগ করেই বিচ্ছিন্ন করে দিতে হয়।
৪। প্রঃ টিউব লাইট এক বার জ্বলে আবার পরমুহুর্ত্তেই নিভে এরূপ করতেছে - দোষ কোথয় ?
উঃ স্টার্টার খারাপ কাজ করতেছে না।
৫। প্রঃ টিউব লাইটের দুই দিক জ্বলে থাকে পূর্ন ভাবেজ্বলে না - কারন কি ?
উঃ টিউবের ভিতর প্রয়োজনীয় গ্যাস নাই, অথবাপ্রয়োজনীয় ভোল্টেজ পাচ্ছে না, অথবা স্টার্টারসার্কিট ব্রেক করতেছে না অথবা চোক কয়েল দুর্বলহয়ে পরেছে।
৬। সুইচ অফ করা সত্বেও হোল্ডারে সাপ্লাই পাত্তয়া যায়।
উ :সুইচ লাইনে ব্যবহার না করে নিউট্রালে ব্যবহারকরা হয়েছে।
৭। দুই পিস সকেটের উভয় পিনে টেষ্টার জ্বলে কিন্তুবাতি জ্বলে না।
উ: নিউট্রাল পাচ্ছে না।
৮। বাসার সকল লোড অফে থাকা সত্বেও মিটার ঘুরে।
উ : ওয়্যারিং কোথাও আর্থ পেয়ে গিয়েছে।
৯। কলিং বেলের আওয়াজ খুব বেশী কি ভাবে কমাবে?
উ : কম পাওয়ারের বাতি কলিং বেলের সাথে সিরেজেব্যবহার করে।
১০। বাতির কাঁচ ভেঙ্গে গেলে ফিলামেন্ট হতে আরআলো বের হয় না কেন ?
উ: ফিলামেন্ট অক্সিজেন পায় বিধায় ইহা জ্বলে যায়।
Relay এর কিছু বর্ণনা
আপনার অনেকেই হয়তে Relay এর সাথে পরিচিত নন বাRelay ব্যবহার করেন নি । যার এখনো Relay ব্যবহারকরেননি এই সংক্ষিপ্ত বর্ণনাটি তাদের কাজে আসতে পারে। Relay মূলত একটি সূইচ । Relay এর দুটি প্রান্ত থাকে- একপাশে থাকে Pole প্রান্ত এবং অপর পাশে থাকেThrow প্রান্ত । Pole প্রান্তে দুইটি কানেক্টর থাকেযেখানে Relay কে ON / OFF করার জন্য প্রয়োজনীয়বিদুৎ সরবরাহ করা হয় । এখানে এই ডায়াগ্রামে BC547এর Collector থেকে Relay এর যে প্রান্তে সংযোগ করাহয়েছে সেটাই হলো Pole প্রান্ত । এই Pole প্রান্তেরকোন পোলারিটি নেই অর্থাৎ কোন নেগেটিভ – পজেটিভভেদাভেদ নেই । আপনি যেকোন পাশ Collector এরসাথে লাগাতে পারেন ।
Relay এর অপর পার্শ্বে রয়েছে Throw প্রান্ত । Throwপ্রান্তে তিনটি কানেক্টর রয়েছে । এই তিনটি কানেক্টরেরআলাদা আলাদা নামও রয়েছে । একটি হলো Common (C) , দ্বিতীয়টি হলো Normally Connected (NC)এবং তৃতীয়টি হলো Normally Open (NO) . এখন এইThrow প্রান্তেই একপার্শ্বে শুধুমাত্র একটি কানেক্টরথাকবে – সেটিই হলো Common বা সংক্ষেপে C . আরঅপর পার্শ্বে থাকবে দুইটি কানেক্টর যাদের মধ্যে একটি হবেNormally Open (NO) এবং আর একটি হবেNormally Connected (NC) . এখন কিভাবে বুঝা যাবেকোনটা NC এবং কোনটা NO ? এটা আপনার মাল্টিমিটারদিয়ে সহজেই বুঝা যাবে । মাল্টিমিটারের Knob টি 1X এঘুরিয়ে নিয়ে Probe এর একমাথা C এর সাথে ধরুন এবংআরেক মাথা অপর পাশের যেকোন একটি কানেক্টর এরসাথে ধরুন । Relay বন্ধ বা খোলা থাকা অবস্থায়Common এর সাথে যে কানেক্টরটি sort অর্থাৎ মিটারকাটা উঠবে সেটাই হলো NC বা Normally Connectedএবং অপরটি হলো NO বা Normally Open . ডায়াগ্রামএর দিকে লক্ষ্য করুন আমি মেইন AC থেকে Inputলাইনটি Common (C) এর সাথে সংযোগ করেছি এবংNormally Open (NO) থেকে ফ্যান বা লাইটের সাথেসংযোগ করেছি । অর্থাৎ Relay যখন ON হবে তখনRelay এর C, NO এর সাথে Connect হবে এবং ফ্যানবা লাইট চলবে । এই সার্কিটটিতে ৬ ভোল্টের Relayব্যবহার করা হয়ে
দ্বিতীয় সুত্রঃ আবেশিত বিদ্যুচ্চালক বল এর পরিমানচৌম্বক বল রেখার পরিবর্তনের হারের সাথে সরাসরিসমানুপাতিক।
উপরোক্ত সূত্র দুটি একত্রে এভাবে লেখা যায়ঃ একটিপরিবাহী এবং একটি চৌম্বক ক্ষেত্রে আপেক্ষিক গতিযখন এরুপভাবে বিদ্যমান থাকে যে, পরিবাহীটি চৌম্বকক্ষেত্রটিকে কর্তন করে, তখন পরিবাহিতে আবেশিতএকটি বিদ্যুচ্চালক বল সংঘটিত কর্তনের হারের সাথেসমানুপাতিক।
১। একটি পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার দীর্ঘেরসমানুপাতিক, যদি প্রস্থচ্ছেদ স্থির থাকে । অর্থাৎ R α L
২। একটি পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার প্রস্থচ্ছেদেরক্ষেত্রফলের উল্টানুপাতিক , যদি দৈর্ঘ্য স্থির থাকে ।অর্থাৎ R α 1/A
৩। পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার উপাদানের উপরনির্ভরশীল যদি দৈর্ঘ্য ও প্রস্থচ্ছেদ স্থির থাকে ।
অর্থাৎ R α L/A (প্রথম দুটি একত্রে) অথবা R = ρL/A (যেখানে ρ একটি ধ্রুবক, ইহা পদার্থের আপেক্ষিকরেজিষ্ট্যান্স বা রেজিষ্টিভিটি ) ।
১। একটি পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার দীর্ঘেরসমানুপাতিক, যদি প্রস্থচ্ছেদ স্থির থাকে । অর্থাৎ R α L
২। একটি পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার প্রস্থচ্ছেদেরক্ষেত্রফলের উল্টানুপাতিক , যদি দৈর্ঘ্য স্থির থাকে ।অর্থাৎ R α 1/A
৩। পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার উপাদানের উপরনির্ভরশীল যদি দৈর্ঘ্য ও প্রস্থচ্ছেদ স্থির থাকে ।
অর্থাৎ R α L/A (প্রথম দুটি একত্রে) অথবা R = ρL/A (যেখানে ρ একটি ধ্রুবক, ইহা পদার্থের আপেক্ষিকরেজিষ্ট্যান্স বা রেজিষ্টিভিটি ) ।
গানিতিকভাবে অল্টারনেটিং সার্কিটে (AC circuit)ভোল্টেজ আর কারেন্টের কমপ্লেক্স রেশিও দিয়ে এটিকেপ্রকাশ করা হয়, যার মান এবং ফেইজ এঙ্গেল(Phase angle) থাকে।
Z=R+jX । এখানে, Z হচ্ছে ইম্পিড্যান্স যার বাস্তব অংশহচ্ছে রেজিস্ট্যান্স(R) এবং কাল্পনিক অংশ হচ্ছেরিয়েকট্যান্স(X).
ইম্পিড্যান্সকে আমরা অল্টারনেটিং সার্কিটের রেজিস্ট্যান্সবলতে পারি। ইম্পিড্যান্সকে ওহমে হিসাব করা হয়। অর্থাৎএর একক Ohm.
মনে রাখবেন, DC তে ইম্পিড্যান্স বলতে শুধু রেজিস্ট্যান্স,কারন DC তে রিয়েকট্যান্স(X) জিরো ।
অল্টারনেটিং সার্কিটে ইলেক্ট্রিক্যাল ইম্পিড্যান্স এর আরও২ ধরনের মেকানিজম পাওয়া যায়।
১. ক্যাপাসিট্যান্স
২. ইনডাকট্যান্স
এই দুই মেকানিজম এর ফলে সার্কিটে যে ইম্পিড্যান্সপাওয়া যায় তাকে রিয়েকট্যান্স (Reactance) বলে।ক্যাপাসিটিভ রিয়েকট্যান্স (Xc) ও ইনডাকটিভরিয়েকট্যান্স (XL) এবং এদের একক ও ওহম ।
1) লাইন লস কম হয়।
2) ট্রান্সমিশন দক্ষতা বৃদ্ধি পায়
3) লাইনের ভোল্টেজ ড্রপ কম হয়
4) রেগুলেশন উন্নত হয়।
5) কম আয়তনের পরিবাহী লাগে।
6) পাওয়ার ট্রান্সমিশন ব্যয় কম হয়।
(১) সাপোর্ট (২) ক্রস-আরম ও ক্লাম্প (৩) ইনসুলেটর(৪) কন্ডাকটর (৫) গাই ও স্টে (৬) লাইটনিং এরেস্টর (৭)ফিউজ ও আইসুলেটিং সুইস (৮) অবিচ্ছিন্ন আর্থ তার (৯)গার্ড ওয়ার (১০) পাখি রক্ষক (১১) জাম্পার (১২)ভাইব্রেশন ড্যাম্পার
এছাড়া কতোগুলি বিশেষ ক্ষেত্রে ফসফার ব্রোঞ্জ, কপারক্ল্যাড, ক্যাডমিয়াম কপার ইত্যাদি তার ব্যবহার করাহয়।
(১) উচ্চ বিদ্যুৎ পরিবাহিতা অর্থাৎ কম আপেক্ষিক রোধ।
(২) উচ্চ টেনসাইল স্ত্রেংথ।
(৩) স্বল্প ব্যয়ী হতে হবে।
(৪) তার সক্ত ও নমনীয় হতে হবে।
(৫)উচ্চ গলনাংক সমপন্ন হতে হবে ।
(৬) তার টেকসই ও স্ক্রাব বিক্রয়যোগ্য হতে হবে।
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদিত পাওয়ারকে ট্রান্সমিশন লাইন বাগ্রীড লাইনের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানপরিবহন করতে হয় ।পাওয়ার ট্রান্সমিশনের জন্য লক্ষ্যরাখা অপরিহা্য্ যাতে ট্রান্সমিশন জনিত লস কম হয় ,ভোল্টেজ রেগুলেশন ভাল হয় এমনকিট্রান্সমিশন ব্যয়কম হয় ।
ক] উৎপাদন কেন্দ্র ।
খ] স্টেপ আপ কেন্দ্র ।
গ] ট্রান্সমিশন লাইন।
ঘ] সুইচিং ষ্টেশন।
ঙ] স্টেপ ডাউন উপকেন্দ্র ।
চ] প্রাইমারী ডিষ্ট্রিবিউশন লাইন বা নেটওয়াক্।
ছ] সার্ভিস ট্রান্সফরমার বা বিতরণ ট্রান্সফরমার।
জ] সেকেন্ডারি ডিষ্ট্রিবিউশন লাইন।
ফিডার লাইনের বৈশিষ্ট্য সমুহ নিন্মরুপঃ
১। ফিডারে কোন ট্যাপিং থাকেনা ।
২। কারেন্ট ডেনসিটি সর্বত্র সমান থাকে ।
৩। সর্বত্র কারেন্ট ক্যাপাসিটরের উপর ভিত্তি করেডিজাইন করা হয় ।
৪। ভোল্টেজ ড্রপ তত গুরত্ত দেওয়া হয় না ।
করোনার ইফেক্ট বা প্রভাবঃ
১। হিমিং বা জিম জিম শব্দ সৃষ্টি করে
২। কন্ডাক্টরের চার পাশে বেগুনি আভা দেখা যায়
৩। ওজন গ্যাসের সৃষ্টি
৪। হারমনিক্স কারেন্টের সৃষ্টি হয়
৫। পাওয়ার লস হয়
১। সার্জ ভোল্টেজ এর ফলে সৃষ্ট ট্রানজিয়েন্ট ইফেক্টকেসীমিত রাখে বলে একে সুইস গিয়ারের Safety bulbহিসাবে ব্যাবহার হয় ।
২। করোনার কারনে পরিবাহিদ্বয়ের মাঝে ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিকস্ট্রেস এর মান হ্রাস পায়, কারন এসময় পরিবাহীরচারপাশে বাতাস পরিবাহী হিসাবে কাজ করে ও পরিবাহীরvirtual ব্যাস বৃদ্ধি পায় ।
অসুবিধাঃ
১। পাওয়ার লস হয়
২। ওজন গ্যাসের সৃষ্টি হয়
৩। পরিবাহী ক্ষয়প্রাপ্ত হয়
৪। হারমনিক্স এর সৃষ্টি হয়
৫। নিকটবর্তী কমিউনিকেশন লাইনে বিঘ্ন ঘটে
৬। দক্ষতা হ্রাস পায়
স্কিন ইফেক্ট কমানোর উপায়ঃ
১। কন্ডাক্টরের ব্যাসার্ধ কমিয়ে
২। ফাঁপা সিলিন্ডার আকারের পরিবাহী ব্যাবহার করে
৩। Stranded কন্ডাকটর ব্যবহার করে
৪। ব্যারেল আকৃতির ও Aluminium কন্ডাকটরব্যবহার করে ।
প্রভাবঃ
এই ইফেক্টের ফলে কন্ডাকটর সমগ্র প্রস্থচ্ছেদ ব্যপিয়াঅসম কারেন্ট বণ্টন হতে থাকে এবং স্কিন ইফেক্টেরন্যায় রেজিষ্ট্যান্স বৃদ্ধি পায় ও সেলফ রিয়্যাকট্যান্সের মানহ্রাস পায় ।
কমানোর উপায়ঃ
১। ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ কমিয়ে
২। কন্ডাকটর এর স্পেসিং বৃদ্ধি করে
৩। Stranded কন্ডাকটর ব্যবহার করে
১) এই সিস্টেমের অপারেশনাল ষ্টেজ দুটি অন ও অফ
২) এই সিস্টেমের সার্কিট ছোট, সহজ ও হাল্কা।
৩) পাওয়ার লস কম হয়
৪) হাই একুরেসি বা উচ্চমান সঠিকটা।
৫) এই সিস্টেমের তথ্য সহজে সংরক্ষন করা যায়।
৬) ইহা উচ্চ গতি সম্পন্ন ও বিশ্বস্ততা বেশি।
1. Binary Numbering System (ইহার বেস ২,যথা-0,1)
2. Octal Numbering System (ইহার বেস ৮,যথা-0,1,2,3,4,5,6,7)
3. Decimal Numbering System (ইহার বেস ১০,যথা- 0,1,2,3,4,5,6,7,8,9
4.Hexadecimal Numbering System (ইহার বেস১৬, যথা- 0,1,2,3,4,5,6,7,8,9,A,B,C,D,E,F)
এ ছাড়াও আরও কতগুলি নাম্বারিং সিস্টেম আছে, যেমন
1) BCD (8421) code, 2) Excess-3 code, 3) Humming Code, 4) Gray code, 5) ASCII code
নিবল- ৪টি বিট এর গ্রুপকে নিবল বলে।<
বাইট- ৮টি বিট এর গ্রুপকে বাইট বলে।
ইলেকট্রনিক্স কাকে বলে? উহাদের কাজ কি?
ইঞ্জিনিয়ারিং এর যে শাখায় ভ্যাকুয়াম টিউব, গ্যাস টিউবএবং সেমিকন্ডাক্টর এর মধ্যে দিয়া ইলেকট্রন প্রবাহসম্পর্কে আলোচনা ও গবেষণা করা হয় তাকে ইলেকট্রনিক্সবলে ।
বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস সমুহ নিন্মলিখিত কাজকরে থাকেঃ
১। রেকটিফিকেশন ২। এমপ্লিফিকেশন ৩। কন্ট্রোল হিসাবে৪। বিভিন্ন ভৌত শক্তিকে ইলেকট্রিকাল শক্তিতে রুপান্তরকরতে ও ভাইস ভারসা ।
১। রেকটিফিকেশন ২। এমপ্লিফিকেশন ৩। কন্ট্রোল হিসাবে৪। বিভিন্ন ভৌত শক্তিকে ইলেকট্রিকাল শক্তিতে রুপান্তরকরতে ও ভাইস ভারসা ।
সেমিকন্ডাক্টর বলতে কি বুঝ ? প্রকারভেদ ও বৈশিষ্ট্যউল্লেখ কর ।
সেমিকন্ডাক্টরঃ ইহা এমন একটি পদার্থ যাহারকন্ডাকটিভিটি কন্ডাক্টরের তুলানায় কম ও ইন্সুলেটর এরতুলনায় বেশি । অর্থাৎ যে পদার্থের আউটার অরবিটেব্যালান্স ইলেকট্রনের সংখ্যা ইন্সুলেটর ও কন্ডাক্টরেরমাঝামাঝি (৪টি) থাকে তাকে সেমিকন্ডাক্টর বলে । যেমন –জার্মেনিয়াম, সিলিকন ইত্যাদি ।
প্রকারভেদঃ ইহা প্রথমত দুই প্রকার, যথাঃ
১। খাটি সেমিকন্ডাক্টর (Intrinsic Semiconductor)২। ভেজাল সেমিকন্ডাক্টর (Extrinsic Semiconductor)ভেজাল সেমিকন্ডাক্টর (Extrinsic Semiconductor)আবার দুই প্রকার,ক) পি- টাইপ (P-Type) ও খ) এন- টাইপ (N-Type)
প্রকারভেদঃ ইহা প্রথমত দুই প্রকার, যথাঃ
১। খাটি সেমিকন্ডাক্টর (Intrinsic Semiconductor)২। ভেজাল সেমিকন্ডাক্টর (Extrinsic Semiconductor)ভেজাল সেমিকন্ডাক্টর (Extrinsic Semiconductor)আবার দুই প্রকার,ক) পি- টাইপ (P-Type) ও খ) এন- টাইপ (N-Type)
সেমিকন্ডাক্টর এর বৈশিষ্ট্যঃ
১। এর কন্ডাকটিভিটি ইন্সুলেটর ও কন্ডাক্টরের মাঝামাঝি ।
২। ইহার বাহিরের স্তরে ৪ টি ইলেকট্রন থাকে ।
৩। ইহাতে উপযুক্ত পদার্থ মিশ্রিত করে কারেন্ট প্রবাহবাড়ান ও কমানো যায় ।
১। এর কন্ডাকটিভিটি ইন্সুলেটর ও কন্ডাক্টরের মাঝামাঝি ।
২। ইহার বাহিরের স্তরে ৪ টি ইলেকট্রন থাকে ।
৩। ইহাতে উপযুক্ত পদার্থ মিশ্রিত করে কারেন্ট প্রবাহবাড়ান ও কমানো যায় ।
পি- টাইপ (P-Type) ও এন- টাইপ (N-Type)সেমিকন্ডাক্টর বলতে কি বুঝ ?
পি- টাইপ (P-Type)- যে সেমিকন্ডাক্টরের মধ্যে হোলেরসংখ্যা ইলেকট্রনের চেয়ে বেশি তাকে পি- টাইপ (P-Type)সেমিকন্ডাক্টর বলে ।
এন- টাইপ (N-Type)- যে সেমিকন্ডাক্টরের মধ্যেইলেকট্রনের সংখ্যা হোলের চেয়ে বেশি তাকে পি- টাইপ(P-Type) সেমিকন্ডাক্টর বলে ।
বিদ্যুচৌম্বক আবেশ (Eletromagnetic Induction) কাকে বলে?
যখন কোন পরিবাহী বা কন্ডাকটরের সাথে সংশ্লিষ্ট চৌম্বকফ্লাক্স পরিবর্তিত হয়, তখন পরিবাহীটির ভিতরে একটি ই.এম. এফ আবিষ্ট হয়। যদি পরিবাহীটি একটি লুপ বাসার্কিট গঠন করে, তবে এতে কারেন্ট প্রবাহিত হবে। এইপ্রক্রিয়াকেই বিদ্যুচৌম্বক আবেশ (Eletromagnetic Induction) বলে।ফ্যারাডের সূত্র লিখ।
প্রথম সুত্রঃ একটি তার বা কয়েলে ই. এম. এফ আবিষ্ট হয় তখন, যখনউক্ত তার বা কয়েলের সাথে সংশ্লিষ্ট চৌম্বক ফ্লাক্স বা চৌম্বক বল রেখারপরিবর্তন ঘটে।দ্বিতীয় সুত্রঃ আবেশিত বিদ্যুচ্চালক বল এর পরিমানচৌম্বক বল রেখার পরিবর্তনের হারের সাথে সরাসরিসমানুপাতিক।
উপরোক্ত সূত্র দুটি একত্রে এভাবে লেখা যায়ঃ একটিপরিবাহী এবং একটি চৌম্বক ক্ষেত্রে আপেক্ষিক গতিযখন এরুপভাবে বিদ্যমান থাকে যে, পরিবাহীটি চৌম্বকক্ষেত্রটিকে কর্তন করে, তখন পরিবাহিতে আবেশিতএকটি বিদ্যুচ্চালক বল সংঘটিত কর্তনের হারের সাথেসমানুপাতিক।
লেনজের সূত্র লিখ।
আবেশিত বিদ্যুচ্চালক বলের কারনে পরিবাহী তারেপ্রবাহিত আবেশিত কারেন্ট পরিবাহী তারের চারপাশেএকটি চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি করে, যা দারা আবেশিতকারেন্টের উৎপত্তি, উহাকেই (অর্থাৎ পরিবর্তনশীলফ্লাক্স) এ (সৃষ্ট চৌম্বক ক্ষেত্র) বাধা প্রদান করে ।লেনজের সূত্র কোথায় ব্যবহার হয়?
যেখানে পরিবাহী স্থির এবং চৌম্বক ক্ষেত্র গতিতে থাকেসেখানে লেনজের সূত্র ব্যবহার হয়।ফ্লেমিং এর রাইট হ্যান্ড রুল কি?
দক্ষিণ হস্তের বৃদ্ধাঙ্গুলি, তর্জনী ও মধ্যমাকে পরস্পরসমকোণে রেখে বিস্তৃত করলে যদি তর্জনী চৌম্বকবলরেখার অভিমুখ এবং বৃদ্ধাঙ্গুলি পরিবাহী তারের ঘূর্ণনেরঅভিমুখ নির্দেশ করে, তবে মধ্যমা পরিবাহিতে প্রবাহিতআবেশিত কারেন্টের অভিমুখ নির্দেশ করেবে। ইহাইফ্লেমিং এর রাইট হ্যান্ড রুল।ফ্লেমিং এর রাইট হ্যান্ড রুল কোথায় প্রযোজ্য হয়?
যেখানে চৌম্বক ক্ষেত্র স্থির এবং পরিবাহী গতিতে থাকে,সেখানে ফ্লেমিং এর রাইট হ্যান্ড রুল ব্যবহার করা হয়।মিউচুয়াল ইনডাকট্যাঁন্স কাকে বলে?
যে বৈশিষ্ট্য বা ধর্মের কারনে পাশাপাশি দুটি কয়েলেএকটির কারেন্টের পরিবর্তনের ফলে অন্যটিতে ভোল্টেজআবিষ্ট হয় উক্ত ধর্ম বা বৈশিষ্ট্যকে মিউচুয়াল ইনডাকট্যাঁন্সবলে।সেলফ ইনডাকট্যাঁন্স কাকে বলে?
এটা কয়েলের এমন একটি ধর্ম বা বৈশিষ্ট্য, যা কয়েলেপ্রবাহিত কারেন্ট বা কয়েলের চারদিকের ফ্লাক্সেরহ্রাস- বৃদ্ধিতে বাধা দান করে।হিসটেরেসিস কাকে বলে?
চৌম্বক গুণাবলীর কিছুটা অংশ চৌম্বক পদার্থ কত্রিকনিজের মধ্যে রেখে দেয়ার প্রবনতাকেই হিসটেরেসিসবলে।চৌম্বকী করন চক্র কাকে বলে?
একটি লোহাকে চুম্বকে পরিনত করা, আবার চুম্বকহীন করাএবং আবার চুম্বকে পরিনত করা, আবার চুম্বকহীন করা,এই প্রক্রিয়া অনবরত চলতেই থাকলে এই প্রক্রিয়াকেইচৌম্বকী করন চক্র (সাইকেল অব ম্যাগনেটাইজেশন)বলে।ম্যাগনেটাইজেশন বা B-H কার্ভ কি?
X- এক্সিস কে ম্যাগনেটাইজিং ফোরস (H) এবং Y-এক্সিস কে ফ্লাক্স ডেনসিটি (B) হিসেবে ধরে যে কার্ভআকা হয় তাকে ম্যাগনেটাইজেশন বা B-H কার্ভ বলে।এডি কারেন্ট কি?
যখন একটি বৈদ্যুতিক চুম্বকের কয়েলের মধ্যে দিয়েপ্রবাহিত কারেন্ট পরিবর্তিত হতে থাকে, তখন চৌম্বকক্ষেত্রও পরিবর্তিত হতে থাকে। এই পরিবর্তনশীল ফ্লাক্সকয়েলের তারকে কর্তন করে, ফলে কয়েলে একটিভোল্টেজের সৃষ্টি হয়। একই সময়ে এই ফ্লাক্স লৌহদণ্ডকেও কর্তন করে। ফলে এই লৌহ দণ্ডেও ভোল্টেজেরসৃষ্টি হয়। এই ভোল্টেজের কারনে লৌহ দণ্ডে একটি কারেন্টআবর্তিত হতে থাকে, এই আবর্তিত কারেন্টকেই এডিকারেন্ট বলে।এডি কারেন্ট লস কাকে বলে?
হিসটেরেসিস লস ছাড়াও চৌম্বক উপাদানের মজ্জায়আবর্তমান বা এডি কারেন্টের কারনে কিছু অপচয় হয়,একে এডি কারেন্ট লস বলে।DC সার্কিট
রেজিষ্ট্যান্স এর সূত্রাবলী লিখ?
রেজিষ্ট্যান্স এর সূত্রাবলী নিন্মে দেয়া হলঃ১। একটি পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার দীর্ঘেরসমানুপাতিক, যদি প্রস্থচ্ছেদ স্থির থাকে । অর্থাৎ R α L
২। একটি পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার প্রস্থচ্ছেদেরক্ষেত্রফলের উল্টানুপাতিক , যদি দৈর্ঘ্য স্থির থাকে ।অর্থাৎ R α 1/A
৩। পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার উপাদানের উপরনির্ভরশীল যদি দৈর্ঘ্য ও প্রস্থচ্ছেদ স্থির থাকে ।
অর্থাৎ R α L/A (প্রথম দুটি একত্রে) অথবা R = ρL/A (যেখানে ρ একটি ধ্রুবক, ইহা পদার্থের আপেক্ষিকরেজিষ্ট্যান্স বা রেজিষ্টিভিটি ) ।
ওহমের সুত্র বিব্রত কর ।
স্থির তাপমাত্রায় কোন বর্তনীর মধ্যে দিয়া যে কারেন্টপ্রবাহিত হয় তাহা ঐ বর্তনীর দুই প্রান্তের বিভভপার্থক্যের সহিত সরাসরি সমানুপাতিক এবং রেজিষ্ট্যান্সএর উল্টানুপাতিক । অর্থাৎ I α V, বা I α 1/R বা I = V/R (যেখানে R পদার্থের রেজিষ্ট্যান্স)DC সার্কিট
রেজিষ্ট্যান্স এর সূত্রাবলী লিখ?
রেজিষ্ট্যান্স এর সূত্রাবলী নিন্মে দেয়া হলঃ১। একটি পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার দীর্ঘেরসমানুপাতিক, যদি প্রস্থচ্ছেদ স্থির থাকে । অর্থাৎ R α L
২। একটি পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার প্রস্থচ্ছেদেরক্ষেত্রফলের উল্টানুপাতিক , যদি দৈর্ঘ্য স্থির থাকে ।অর্থাৎ R α 1/A
৩। পরিবাহীর রেজিষ্ট্যান্স উহার উপাদানের উপরনির্ভরশীল যদি দৈর্ঘ্য ও প্রস্থচ্ছেদ স্থির থাকে ।
অর্থাৎ R α L/A (প্রথম দুটি একত্রে) অথবা R = ρL/A (যেখানে ρ একটি ধ্রুবক, ইহা পদার্থের আপেক্ষিকরেজিষ্ট্যান্স বা রেজিষ্টিভিটি ) ।
ওহমের সুত্র বিব্রত কর ।
স্থির তাপমাত্রায় কোন বর্তনীর মধ্যে দিয়া যে কারেন্টপ্রবাহিত হয় তাহা ঐ বর্তনীর দুই প্রান্তের বিভভপার্থক্যের সহিত সরাসরি সমানুপাতিক এবং রেজিষ্ট্যান্সএর উল্টানুপাতিক । অর্থাৎ I α V, বা I α 1/R বা I = V/R (যেখানে R পদার্থের রেজিষ্ট্যান্স)AC বা অল্টারনেটিং কারেন্ট কি?
যে কারেন্টের দিক সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়তাকে অল্টারনেটিং কারেন্ট (AC) বলে।ইম্পিড্যান্স এবং রিয়েকট্যান্স
ভোল্টেজ প্রয়োগের ফলে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে সার্কিটেযে বিপরীত ক্রিয়া বা বাধা কাজ করে সেটাই হলইলেক্ট্রিক্যাল ইম্পিড্যান্স।গানিতিকভাবে অল্টারনেটিং সার্কিটে (AC circuit)ভোল্টেজ আর কারেন্টের কমপ্লেক্স রেশিও দিয়ে এটিকেপ্রকাশ করা হয়, যার মান এবং ফেইজ এঙ্গেল(Phase angle) থাকে।
Z=R+jX । এখানে, Z হচ্ছে ইম্পিড্যান্স যার বাস্তব অংশহচ্ছে রেজিস্ট্যান্স(R) এবং কাল্পনিক অংশ হচ্ছেরিয়েকট্যান্স(X).
ইম্পিড্যান্সকে আমরা অল্টারনেটিং সার্কিটের রেজিস্ট্যান্সবলতে পারি। ইম্পিড্যান্সকে ওহমে হিসাব করা হয়। অর্থাৎএর একক Ohm.
মনে রাখবেন, DC তে ইম্পিড্যান্স বলতে শুধু রেজিস্ট্যান্স,কারন DC তে রিয়েকট্যান্স(X) জিরো ।
অল্টারনেটিং সার্কিটে ইলেক্ট্রিক্যাল ইম্পিড্যান্স এর আরও২ ধরনের মেকানিজম পাওয়া যায়।
১. ক্যাপাসিট্যান্স
২. ইনডাকট্যান্স
এই দুই মেকানিজম এর ফলে সার্কিটে যে ইম্পিড্যান্সপাওয়া যায় তাকে রিয়েকট্যান্স (Reactance) বলে।ক্যাপাসিটিভ রিয়েকট্যান্স (Xc) ও ইনডাকটিভরিয়েকট্যান্স (XL) এবং এদের একক ও ওহম ।
ইলেকট্রিকাল মেশিন এর তালিকাঃ
১। জেনারেটর (AC/DC) ২। ট্রান্সফরমার ৩। মোটর(AC/DC)জেনারেটর কাকে বলে?
জেনারেটর এমন একটি যন্ত্র বা মেশিন যার সাহায্যেযান্ত্রিক শক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রুপান্তরিত করা হয় ।আর এই রুপান্তর পক্রিয়ায় প্রয়জন একটি চুম্বক ক্ষেত্র(Magnetic field), একটি আরমেচার (যাহার উপরিভাগেতারের কয়েল বসানো থাকে) এবং আরমেচারটিকে চুম্বকক্ষেত্রের ভিতর ঘুরানোর জন্য একটি ইঞ্জিন বাপ্রাইমমভার । আরমেচার কয়েলকে চুম্বক ক্ষেত্রের ভিতরঘুরালে আরমেচার পরিবাহীতে ভোল্টেজ উৎপন্ন হবে,যাকে ই এম এফ (electromotive force) বলে ।অল্টারনেটর বলতে এসি জেনারেটর কে বুঝানো হয় ।ডিসি জেনারেটরে কমুটেটর থাকে, যার সাহায্যে আউটপুটএসি কে ডিসি করা হয় ।ট্রান্সফরমার কাকে বলে?
যে ইলেকট্রিকাল যন্ত্র বা মেশিনের মাধ্যমে উহার পাওয়ারও ফ্রিকুয়েন্সি অপরিবর্তিত রেখে এক সার্কিট থকেআরেক সার্কিটে কোন প্রকার ইলেকট্রিকাল সংযোগছাড়াই ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ইন্ডাকশন নীতিতে বৈদ্যুতিকশক্তিকে স্থানান্তর করা যায় তাকে ট্রান্সফরমার বলে ।ইহা একটি স্থির ইলেকট্রিকাল ডিভাইস । ট্রান্সফরমারেদুটি বর্তনী বা সার্কিট বা সাইড থাকে, একটি প্রাইমারি(সাপ্লাইয়ের সহিত সংযোগ থাকে) আর অন্যটি সেকেন্ডারি(যেখান থেকে লোডে সরবরাহ করা হয়) এবং কয়েল দুটিসাধারণত এনামেল ইন্সুলেশন যুক্ত তামার তারের হয়েথাকে ।মোটর কাকে বলে ?
ইহা এক প্রকার ইলেকট্রিকাল মেশিন যা সরবরাহ থেকেইলেকট্রিকাল শক্তি গ্রহন করে যান্ত্রিক শক্তিতে রুপান্তরকরে তাকে মোটর বলে । ইহা AC ও DC এর হয়ে থাকে ।প্রাইমারি ট্রান্সমিশন কি?
উৎপাদন কেন্দ্রের প্রেরণ প্রান্ত থেকে রিসিভিং প্রান্তপর্যন্ত দীর্ঘ অতি উচ্চ ভোল্টেজ লাইনকে প্রাইমারিট্রান্সমিশন (লাইন) বলা হয়। প্রাইমারি ট্রান্সমিশনভোল্টেজ 110KV, 132KV, 230KV, 400KV পর্যন্ত হতেপারে।সেকেন্ডারি ট্রান্সমিশন কি?
রিসিভিং স্টেশন থেকে সাব- স্টেশন পর্যন্ত দীর্ঘ উচ্চভোল্টেজ লাইনকে সেকেন্ডারি ট্রান্সমিশন (লাইন) বলাহয়। সেকেন্ডারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ 33KV, 66KV হতেপারে।সেকেন্ডারি ডিস্ট্রিবিউশন কি?
যে পদ্ধতিতে ১১কেভি প্রাইমারি ডিস্ট্রিবিউশন লাইন হতেশহর বা লোকালয়ে বা কারখানা এলাকায় অবস্থিতডিস্ট্রিবিউশন ট্রান্সফরমারে ভোল্টেজ কমিয়ে 400 Vঅথবা 230 V সিস্টেমে বিভিন্ন গ্রাহককে বিদ্যুৎ সরবরাহকরার বেবস্থা করা হয় তাকে সেকেন্ডারি ডিস্ট্রিবিউশন বলাহয়।বাংলাদেশে প্রাইমারি ডিস্ট্রিবিউশন ভোল্টেজ কত?
11KV, 6.6KV, 3.3KV ইত্যাদি।বাংলাদেশে সরবউচ্চ ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ কত?
বাংলাদেশে সরবউচ্চ ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ 230KV ।ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন এর জন্য সর্বাপেক্ষা ভালপদ্ধতি কি ?
সর্বাপেক্ষা ভাল পদ্ধতি হল উৎপাদন ও বিতরণের জন্য ACব্যবস্থা এবং ট্রান্সমিশন এর জন্য DC ব্যবস্থা।সর্বোচ্চ মিতব্যয়ী ট্রান্সমিশন ভোল্টেজের সুত্র কি?
ফিডার কি?
জনবহুল এলাকা, কারখানা বা আবাসিক এলাকায় বিদ্যুৎসরবরাহ করার লক্ষে উচ্চ ভোল্টেজ উপকেন্দ্র বা গ্রিডউপকেন্দ্র হতে বিভিন্ন লোড সেন্টারে বিদ্যুৎ সরবরাহপ্রদানের জন্য যে untapped লাইন নির্মাণ করা হয়তাকে ফিডার বলে।ফিডার ও ডিস্ট্রিবিউটরের মূল তফাৎ কি?
জেনারেটিং স্টেশনের সহিত সংযোগ সাধনকারী মোটাপরিবাহীকে ফিডার বলে, যার কোন ট্যাঁপিং থাকেনা।পক্ষান্তরে গ্রাহকের সার্ভিস মেইনের সহিত সংযোগসাধনকারী ট্যাঁপিং যুক্ত পরিবাহীকে ডিস্ট্রিবিউটর বলে,যার সমস্ত দৈর্ঘ্য বরাবর কারেন্টের মান বিভিন্ন হয়।ডিস্ট্রিবিউটর ও ফিডার এর মাঝে পার্থক্য কি?
সার্ভিস মেইন অপেক্ষাকৃত চিকন ক্যাবল বিশেষ যারমাধ্যমে গ্রাহকদের পাওয়ার সরবরাহ করা হয়। এটিডিস্ট্রিবিউটরের সহিত সংযোগ থাকে। কিন্তু ডিস্ট্রিবিউটরসরাসরি ফিডারের সহিত সংযোগ থাকে।উচ্চ ভোল্টেজ পাওয়ার ট্রান্সমিশনের সুবিধা কি?
সুবিধাগুলো নিন্মরুপঃ1) লাইন লস কম হয়।
2) ট্রান্সমিশন দক্ষতা বৃদ্ধি পায়
3) লাইনের ভোল্টেজ ড্রপ কম হয়
4) রেগুলেশন উন্নত হয়।
5) কম আয়তনের পরিবাহী লাগে।
6) পাওয়ার ট্রান্সমিশন ব্যয় কম হয়।
ফ্রিকুয়েন্সি উঠানামার শতকরা হার কত?
ফ্রিকুয়েন্সি উঠানামা 2.5% এর মধ্যে থাকা উচিত।ডিস্ট্রিবিউটরের গ্রহণযোগ্য সর্বোচ্চ ভোল্টেজ ড্রপেরহার কত?
ডিস্ট্রিবিউটরের গ্রহণযোগ্য সর্বোচ্চ ভোল্টেজ ড্রপেরহার 6% ।সিস্টেম লস কি?
উৎপাদন কেন্দ্রের নিজস্ব ব্যবহার সহ যন্ত্রপাতির অপচয়,পরিবহন তারের রেজিসটেন্স জনিত অপচয় এবং অন্যান্যকারিগরি-অকারিগরি অপচয়ের কারনে সামগ্রিক ভাবে যেবৈদ্যুতিক পাওয়ার অপচয় হয় তাকে সিস্টেম লস বলে।পাওয়ার ফ্যাক্টর এর মান কম হলে সিস্টেমে কিঅশুবিধা হয়?
পাওয়ার ফ্যাক্টর এর মান কম হলে অনেক বেশিআয়তনের পরিবাহীর প্রয়জন হয়, লাইন লস বৃদ্ধিপাওয়ায় সিস্টেমের দক্ষতা কমে যায় , প্রাথমিক খরচবেড়ে যায় তাই পার ইউনিট কষ্ট বেশি হয়।অর্থনৈতিক পাওয়ার ফ্যাক্টর কাকে বলে?
পাওার ফ্যাক্টর যে মানে উন্নিত করলে বাৎসরিক সরবচ্চসাশ্রয় হয়, উক্ত পাওয়ার ফ্যাক্টরকে সর্বোত্তম পাওয়ারফ্যাক্টর বলে।ওভার হেড লাইনের উপাদান কি কি?
ওভার হেড লাইনের উপাদান প্রধানত বার টি , যথাঃ(১) সাপোর্ট (২) ক্রস-আরম ও ক্লাম্প (৩) ইনসুলেটর(৪) কন্ডাকটর (৫) গাই ও স্টে (৬) লাইটনিং এরেস্টর (৭)ফিউজ ও আইসুলেটিং সুইস (৮) অবিচ্ছিন্ন আর্থ তার (৯)গার্ড ওয়ার (১০) পাখি রক্ষক (১১) জাম্পার (১২)ভাইব্রেশন ড্যাম্পার
কোন ধরনের পোলে টানা ব্যাবহার করা হয়?
টার্মিনাল পোলে এবং এঙ্গেল পোলের দুদিকে টানের সমতারক্ষার জন্য টানা বা stays ব্যাবহার করা হয়।“H” টাইপ পোল কোথায় ব্যাবহার করা হয়?
দীর্ঘ স্পান বিশিষ্ট (১৬০ মিটার পর্যন্ত) ১৩২ কেভিট্রান্সমিশন লাইনে “H” টাইপ পোল ব্যাবহার করা হয়।লাইনের যে স্থানে সুইস গিয়ার বা ট্রান্সফরমার ব্যাবহারকরার দরকার পড়ে সেখানে “H” টাইপ পোল ব্যবহারকরা হয়।ট্রান্সমিশন লাইন আর্থ করা হয় কেন?
বজ্রপাতের ফলে অথবা অন্য কোন অস্বাভাবিকপরিস্থিতিতে ইনসুলেশন ব্রেকডাউন হতে পারে। এইসম্ভাব্য দুর্ঘটনা থেকে লাইনকে রক্ষা করার জন্য ওভারহেড লাইনের শীর্ষে একটি অবিচ্চিন্ন আর্থ তার ব্যবহারকরা হয়, যার মাধ্যমে অতিরিক্ত ভোল্টেজ মাটিতেডিসচার্জ হতে পারে।ক্রেডল গার্ড কোথায় এবং কেন ব্যবকার করা হয়?
ওভার হেড লাইনের তার – যেখানে রাস্তা , রেল লাইন কিম্বাবাড়ীর উপর দিয়ে টানা হয়, সেখানে নিরাপত্তার জন্যকেবলমাত্র এটি ব্যবহার করা হয়। তার ছিঁড়ে যাওয়ার পরতা যেন মাটিতে পরার সুযোগ না পায়, সে জন্য এ সবযায়গায় এই ক্রেডল গার্ড ব্যবহার করা হয়।ওভার হেড লাইনের জন্য সাধারণত কি কি কন্ডাকটরব্যবহার করা হয়?
(১) স্টিল কোরড অ্যালুমিনিয়াম (২) কপার (৩)অ্যালুমিনিয়াম ও (৪) গ্যালভানাইজড স্টিল কন্ডাকটরএছাড়া কতোগুলি বিশেষ ক্ষেত্রে ফসফার ব্রোঞ্জ, কপারক্ল্যাড, ক্যাডমিয়াম কপার ইত্যাদি তার ব্যবহার করাহয়।
A.C.S.R বলতে কি বুঝ?
একে Steel cored aluminium-ও বলে। উচ্চ ভোল্টেজপরিবহন করার জন্য অ্যালুমিনিয়াম কন্ডাকটরের কেন্দ্রেপ্রলেপ যুক্ত ষ্টীল কোর ব্যবহার করে A.C.S.R তারতৈরি করা হয়। এতে অ্যালুমিনিয়াম তারের টান সহনক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।ওভার হেড লাইনের পরিবাহী পদার্থের কি কি গুণাবলীথাকা দরকার?
নিন্মক্ত গুণাবলী থাকা দরকারঃ(১) উচ্চ বিদ্যুৎ পরিবাহিতা অর্থাৎ কম আপেক্ষিক রোধ।
(২) উচ্চ টেনসাইল স্ত্রেংথ।
(৩) স্বল্প ব্যয়ী হতে হবে।
(৪) তার সক্ত ও নমনীয় হতে হবে।
(৫)উচ্চ গলনাংক সমপন্ন হতে হবে ।
(৬) তার টেকসই ও স্ক্রাব বিক্রয়যোগ্য হতে হবে।
ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লাইনের জন্য কপারঅপেক্ষা A.C.S.R তার ব্যবহার করা হয় কেন?
সমান রোধ সম্পন্ন কপারের তুলনায় A.C.S.R কন্ডাকটরেরব্যাস বেশি কিন্তু ওজনে হালকা। এছাড়া সর্বোচ্চ টান সহনক্ষমতা কপারের তুলনায় বেশি।বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদিত পাওয়ারকে ট্রান্সমিশন লাইন বাগ্রীড লাইনের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানপরিবহন করতে হয় ।পাওয়ার ট্রান্সমিশনের জন্য লক্ষ্যরাখা অপরিহা্য্ যাতে ট্রান্সমিশন জনিত লস কম হয় ,ভোল্টেজ রেগুলেশন ভাল হয় এমনকিট্রান্সমিশন ব্যয়কম হয় ।
১। একটি আধুনিক এ, সি পাওয়ার সিস্টেমেরউপাদানগুলির নাম লিখ
এসি ব্যবস্থায় ট্রান্সমিশন তিন ফেজে তিন তার এবংডিস্ট্রিবিউশনের ক্ষেএে তিন ফেজ চার তার ব্যবস্থাসাধরণত ব্যবহৃত হয় । একটি আধুনিক এসি পাওয়ারসিস্টেমের উপাদান সমুহ সাধারণতঃ নিম্নরূপ হয়ে থাকেঃ-ক] উৎপাদন কেন্দ্র ।
খ] স্টেপ আপ কেন্দ্র ।
গ] ট্রান্সমিশন লাইন।
ঘ] সুইচিং ষ্টেশন।
ঙ] স্টেপ ডাউন উপকেন্দ্র ।
চ] প্রাইমারী ডিষ্ট্রিবিউশন লাইন বা নেটওয়াক্।
ছ] সার্ভিস ট্রান্সফরমার বা বিতরণ ট্রান্সফরমার।
জ] সেকেন্ডারি ডিষ্ট্রিবিউশন লাইন।
বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে সুদীঘ্ প্রান্তে গ্রাহকেরনিকট বিদ্যুৎ সরবরাহের একটি সিঙ্গেল লাইন ডায়াগ্রামঅংকন করে প্রয়োজনীয় উপাদানগুলি চিহ্নিত কর
ফিডার কাকে বলে? ফিডার লাইনের বৈশিষ্ট্য কি কি?
বিভিন্ন জনবহুল এলাকা, শিল্পাঞ্চল বা আবাসিক এলাকায়বিদ্যুৎ বিতরণের জন্য উচ্চ ভোল্টেজ উপকেন্দ্র বা গ্রিডউপকেন্দ্র থেকে বিভিন্ন লোড সেন্টারে বিদ্যুৎ সরবরাহেরনিমিত্তে যে বৈদ্যুতিক লাইন নির্মাণ করা হয় তাকে ফিডারবলে । অর্থাৎ উচ্চ ভোল্টেজ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র হতেনিন্মচাপের বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের মধ্যে সংযুক্ত লাইনের নামইফিডার ।ফিডার লাইনের বৈশিষ্ট্য সমুহ নিন্মরুপঃ
১। ফিডারে কোন ট্যাপিং থাকেনা ।
২। কারেন্ট ডেনসিটি সর্বত্র সমান থাকে ।
৩। সর্বত্র কারেন্ট ক্যাপাসিটরের উপর ভিত্তি করেডিজাইন করা হয় ।
৪। ভোল্টেজ ড্রপ তত গুরত্ত দেওয়া হয় না ।
করোনা কি? করোনার ফলে কি কি ইফেক্ট এর সৃষ্টি হয়?
যখন ২টি কন্ডাকটর এর Spacing ব্যাসের তুলনায় বেশিঅবস্থায় রেখে তাদের আড়াআড়ি AC Voltage প্রয়োগকরে ধিরে ধিরে বাড়ানো হয় তখন এমন একটি বিশেষপর্যায় আশে যে পর্যায়ে কন্ডাকটর এর চার পাশে বাতাসইলেক্ট্রোস্ট্যাটিক stress হয়ে আয়নিত হয় এবং বাতাসেরইন্সুলেশন ষ্ট্রেংথ ভেঙ্গে পড়ে । এই অবস্থায় কন্ডাকটরএর চার পাশে জিম জিম শব্দ সহকারে যে হালকাঅনুজ্জল বেগুনি রশ্মি দেখা যায় এবং ওজন গ্যাসের সৃষ্টিহয় উহাই করোনা নামে পরিচিত ।করোনার ইফেক্ট বা প্রভাবঃ
১। হিমিং বা জিম জিম শব্দ সৃষ্টি করে
২। কন্ডাক্টরের চার পাশে বেগুনি আভা দেখা যায়
৩। ওজন গ্যাসের সৃষ্টি
৪। হারমনিক্স কারেন্টের সৃষ্টি হয়
৫। পাওয়ার লস হয়
করোনার সুবিধা-অসুবিধা কি কি ?
সুবিধাঃ১। সার্জ ভোল্টেজ এর ফলে সৃষ্ট ট্রানজিয়েন্ট ইফেক্টকেসীমিত রাখে বলে একে সুইস গিয়ারের Safety bulbহিসাবে ব্যাবহার হয় ।
২। করোনার কারনে পরিবাহিদ্বয়ের মাঝে ইলেক্ট্রোস্ট্যাটিকস্ট্রেস এর মান হ্রাস পায়, কারন এসময় পরিবাহীরচারপাশে বাতাস পরিবাহী হিসাবে কাজ করে ও পরিবাহীরvirtual ব্যাস বৃদ্ধি পায় ।
অসুবিধাঃ
১। পাওয়ার লস হয়
২। ওজন গ্যাসের সৃষ্টি হয়
৩। পরিবাহী ক্ষয়প্রাপ্ত হয়
৪। হারমনিক্স এর সৃষ্টি হয়
৫। নিকটবর্তী কমিউনিকেশন লাইনে বিঘ্ন ঘটে
৬। দক্ষতা হ্রাস পায়
করোনা পাওয়ার লস কি? সমিকরনটি লিখ ।
করোনা সংগঠিত হওয়ার কারনে যে পাওয়ার লসের সৃষ্টিহয়, তাকে করোনা লস বলে । ইহাকে p দ্বারা প্রকাশকরা হয় ।স্কিন ইফেক্ট কি?
এসি বিদ্যুৎ প্রবাহে কোন পরিবাহীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিতহওয়ার সময় সে পরিবাহীর ভিতরে প্রবেশ না করেপরিবাহীর উপরিভাগ দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার চেষ্টা করে,এটাকে স্কিন ইফেক্ট বলে । স্কিন ইফেক্টের কারনেলাইনের রেজিষ্ট্যান্স বৃদ্ধি পায় ফলে লাইন লসও বৃদ্ধি পায়।ট্রান্সমিশন লাইনে স্কিন ইফেক্ট এর প্রভাব লিখ? কমানোর উপায় কি?
ট্রান্সমিশন লাইনে স্কিন ইফেক্টের কারনে লাইনেররেজিষ্ট্যান্স বৃদ্ধি পায় ফলে লাইন লসও বৃদ্ধি পায় ।স্কিন ইফেক্ট কমানোর উপায়ঃ
১। কন্ডাক্টরের ব্যাসার্ধ কমিয়ে
২। ফাঁপা সিলিন্ডার আকারের পরিবাহী ব্যাবহার করে
৩। Stranded কন্ডাকটর ব্যবহার করে
৪। ব্যারেল আকৃতির ও Aluminium কন্ডাকটরব্যবহার করে ।
প্রক্সিমিটি ইফেক্ট কাকে বলে? ইহার প্রভাব ও কমানোরউপায় লিখ ।
যখন একটি কারেন্ট পরিবাহী এর পাশে আরেকটি কারেন্টপরিবাহী থাকে, তখন এর ফ্লাক্স পূর্বের কারেন্টপরিবাহীতে সংশ্লিষ্ট হয় । এই ফ্লাক্সের ফলাফল উভয়কন্ডাক্টরের দূরবর্তী অর্ধাংশের চেয়ে নিকটবর্তী অর্ধাংশেবেশি দেখা যায় । যার ফলে কন্ডাকটর সমগ্র প্রস্থচ্ছেদব্যপিয়া অসম কারেন্ট বণ্টন হতে থাকে এবং স্কিনইফেক্টের ন্যায় রেজিষ্ট্যান্স বৃদ্ধি পায় । এই ঘটনাকেপ্রক্সিমিটি ইফেক্ট বলে ।প্রভাবঃ
এই ইফেক্টের ফলে কন্ডাকটর সমগ্র প্রস্থচ্ছেদ ব্যপিয়াঅসম কারেন্ট বণ্টন হতে থাকে এবং স্কিন ইফেক্টেরন্যায় রেজিষ্ট্যান্স বৃদ্ধি পায় ও সেলফ রিয়্যাকট্যান্সের মানহ্রাস পায় ।
কমানোর উপায়ঃ
১। ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ কমিয়ে
২। কন্ডাকটর এর স্পেসিং বৃদ্ধি করে
৩। Stranded কন্ডাকটর ব্যবহার করে
এডি কারেন্ট লস কাকে বলে?
হিসটেরেসিস লস ছাড়াও চৌম্বক উপাদানের মজ্জায়আবর্তমান বা এডি কারেন্টের কারনে কিছু অপচয় হয়,একে এডি কারেন্ট লস বলে।এ রকম আরও……
একটি Substation একটি বৈদ্যুতিক সিস্টেমের উৎপাদন,সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থার একটি অংশ. Substationsউচ্চ থেকে নিম্ন, অথবা বিপরীত ভোল্টেজ রুপান্তর, বাঅন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ফাংশন সম্পাদন করে । উৎপাদিতবৈদ্যুতিক শক্তিকে ভোক্তার মধ্যে বণ্টন করতে বিভিন্নভোল্টেজ পর্যায়ে বিভিন্ন substations এর মাধ্যমেপ্রবাহিত হয় ।ডিজিটাল সিস্টেম ব্যাবহারের কারন কি?
ডিজিটাল সিস্টেমের সুবিধা সমুহ হচ্ছেঃ১) এই সিস্টেমের অপারেশনাল ষ্টেজ দুটি অন ও অফ
২) এই সিস্টেমের সার্কিট ছোট, সহজ ও হাল্কা।
৩) পাওয়ার লস কম হয়
৪) হাই একুরেসি বা উচ্চমান সঠিকটা।
৫) এই সিস্টেমের তথ্য সহজে সংরক্ষন করা যায়।
৬) ইহা উচ্চ গতি সম্পন্ন ও বিশ্বস্ততা বেশি।
নাম্বারিং সিস্টেম গুলো কি কি?
নাম্বারিং সিস্টেমগুলো প্রধানত চার প্রকারঃ1. Binary Numbering System (ইহার বেস ২,যথা-0,1)
2. Octal Numbering System (ইহার বেস ৮,যথা-0,1,2,3,4,5,6,7)
3. Decimal Numbering System (ইহার বেস ১০,যথা- 0,1,2,3,4,5,6,7,8,9
4.Hexadecimal Numbering System (ইহার বেস১৬, যথা- 0,1,2,3,4,5,6,7,8,9,A,B,C,D,E,F)
এ ছাড়াও আরও কতগুলি নাম্বারিং সিস্টেম আছে, যেমন
1) BCD (8421) code, 2) Excess-3 code, 3) Humming Code, 4) Gray code, 5) ASCII code
বাইনারি সিস্টেমে বিট, নিবল, বাইট বলতে কি বুঝ?
বিট- বাইনারি ডিজিট অর্থাৎ 0,1 এর প্রত্যেকটিকে বিটবলে।নিবল- ৪টি বিট এর গ্রুপকে নিবল বলে।<
বাইট- ৮টি বিট এর গ্রুপকে বাইট বলে।
tags: ইলেকট্রিক্যাল নলেজ, ইলেকট্রিক্যাল কি, ইলেকট্রিক্যাল প্রজেক্ট,
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং,
ইলেকট্রিক্যাল বই,
ইলেকট্রিক্যাল কাকে বলে,
ইলেকট্রিক্যাল ওয়্যারিং,
ইলেকট্রিক্যাল বই ডাউনলোড,
ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং,
ইলেকট্রিক্যাল ইন্টারভিউ নলেজ,
ইলেকট্রিক্যাল,
ইলেকট্রিক্যাল ips,
ইলেকট্রিক্যাল mcq,
ইলেকট্রিক্যাল pdf,
ইলেকট্রিক্যাল বই pdf,
ইলেকট্রিক্যাল ওয়্যারিং pdf,
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং pdf,
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বই pdf,
ইলেকট্রিক্যাল transformer
2 comments
awesome
thanks @Rayhan Rasel
EmoticonEmoticon