Questions & Answers (আলোচিত পঙতি ) |
---|
প্রশ্ন: অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়- এ প্রবাদটির রচয়িতা কে? উঃ মুকুন্দরাম। |
প্রশ্ন: হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই কবিতাংশটুকু কোন কবি কে? উঃ মধুসূদন দত্ত। |
প্রশ্ন: আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে - উক্তি কোন গ্রন্থের? উঃ অন্নদামঙ্গল কাব্যের। |
প্রশ্ন: যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এপংতির রচয়িতা কে? উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার। |
প্রশ্ন: পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- কার লেখা? উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কারের। |
প্রশ্ন: সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি। -কোন কবির উক্তি? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
প্রশ্ন: স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ? উঃ রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়। |
প্রশ্ন: চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কার রচনা? উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার। |
প্রশ্ন: তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নজরুলের কোন কবিতার অংশ? উঃ বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি। |
প্রশ্ন: কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা? উঃ ফজলূল করিম। |
প্রশ্ন: যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা- কার কবিতার অংশ? q উঃ নির্মলেন্দু গুন। |
প্রশ্ন: আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি কার রচনা? উঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত। |
প্রশ্ন: আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা।-পংক্তি কার? উঃ শামসুর রাহমান। |
প্রশ্ন: বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয় উপরোক্ত অংশটি রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার? উঃ দুরন্ত আশা। |
প্রশ্ন: রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত? উঃ কাজী নজরুল ইসলাম। |
প্রশ্ন: বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা? উঃ জীবনানন্দ দাশের। |
প্রশ্ন: বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ - পংক্তির রচয়িতা কে? উঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী। |
প্রশ্ন: ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
প্রশ্ন: মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার? উঃ ভারতচন্দ্রের। |
প্রশ্ন: প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে। উঃ স্বর্গ ও নরক শেখ ফজলূল করিম। |
প্রশ্ন: জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে? উঃ জন্মে্িছ এই দেশে। সুফিয়া কামাল। |
প্রশ্ন: কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে? উঃ রানার সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
প্রশ্ন: আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। - কবিতাংশটি? উঃ স্বাধীনতার সুখ রজনীকান্ত সেন। |
প্রশ্ন: সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি? উঃ আত্মত্রান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
প্রশ্ন: মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা? উঃ জীবন- সঙ্গীত, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। |
প্রশ্ন: সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি? উঃ সুখ কামিনী রায়। |
প্রশ্ন: আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।- কোন কবির রচনা? উঃ আবার আসিব ফিরে জীবনানন্দ দাশ। |
প্রশ্ন: হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে- এই উক্তিটি কার? উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ। |
প্রশ্ন: সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার? উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ। |
প্রশ্ন: আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা? উঃ আমি যদি হতাম জীবনানন্দের দাস। |
প্রশ্ন: শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা? উঃ জীবনানন্দ দাশের। |
প্রশ্ন: সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”- উদ্ধৃত অংশটুকুর কবি কে? উঃ সুরঞ্জনা জীবনানন্দ দাশ। |
প্রশ্ন: হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
প্রশ্ন: অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
প্রশ্ন: “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে- কবিতাংশটি? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের রানার। |
প্রশ্ন: হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে, - রচয়িতা কে? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
প্রশ্ন: হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো রচয়িতা কে? উঃ মহাজীবন সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
প্রশ্ন: কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি- চরনটির কবি কে? উঃ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। |
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,- কবিতাংশটি? উঃ ১৪০০ সাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে - কবিতাংশটি? উঃ ১৪০০ সাল নজরুল ইসলাম। |
প্রশ্ন: মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী রচয়িতার নাম কি? উঃ কবি সমর সেন। |
প্রশ্ন: আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? উঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ। |
প্রশ্ন: ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার ধানে গিয়েছে ভরি। -চরনটির কবি কে? উঃ সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
প্রশ্ন: এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়। এই অংশটুকুর রচয়িতা কে? উঃ হেলাল হাফিজ। |
প্রশ্ন: জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? উঃ শহীদ কাদরী। |
প্রশ্ন: জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি- এই কবিতাংশটুকুর রচয়িতা? উঃ দাউদ হায়দার। |
প্রশ্ন: মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা। চরনটির কবি কে? উঃ অতুল প্রসাদ সেন। |
প্রশ্ন: স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো চরনটির রচয়িতা কে? উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ। |
প্রশ্ন: আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, চরনটির রচয়িতা? উঃ রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ। |
প্রশ্ন: বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ দেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?- চরনটির রচয়িতা কে? উঃ মধুসূদন দত্ত। |
প্রশ্ন: আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁিধ তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। চরনটির রচয়িতা কে? উঃ জসীম উদ্দিন। |
প্রশ্ন: যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,- চরনটির রচয়িতা? উঃ ছাড়পত্র সুকান্ত ভট্টাচার্য। |
প্রশ্ন: আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান। রচয়িতা? উঃ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল। |
প্রশ্ন: তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর চরনটির রচয়িতা কে? উঃ শামসুর রাহমান। |
প্রশ্ন: জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে রচয়িতা? উঃ সিকান্দার আবু জাফর। |
প্রশ্ন: ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে। চরনটির রচয়িতা কে? উঃ কবর-জসীমউদ্দীন। |
প্রশ্ন: তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী রচয়িতা কে? উঃ আশরাফ ছিদ্দিকী। |
প্রশ্ন: সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া। রচয়িতা কে? উঃ চন্ডিদাস। |
প্রশ্ন: রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর। রচয়িতা কে? উঃ জ্ঞানদাস। |
প্রশ্ন: কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ- চরনগুলির রচয়িতা কে? উঃ কবি সৈয়দ এমদাদ আলী। |
আলোচিত পঙতি
Author: WapDesh
Published April 09, 2017
Tags
Related Posts
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
EmoticonEmoticon