দুঃখে অথবা আনন্দে কে না কাদে? কাঁদেন আপনি,আমি সবাই। আজ চোখের পানির উৎস,গবেষনা,কিছু অজানা তথ্য আর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক।
২।রিসার্চ অনুসারে দেখা গেছে আবেগ ও অনুশোচনায় যাদের চোখে বেশি জল আসে তাদের মস্তিষ্কে স্টেস সেলের পরিমান হ্রাস পায় ৮০%।
খ)পেঁয়াজ কাটার সময় বা চোখে হটাত কিছু ঢুকলে যে কান্নার উৎপত্তি।
গ)আবেগের বশে যে কান্না।
৪।প্রচুর কাঁদার পর মানুষ যে সিধান্ত নেয় তার ৯০% কার্যকর করে থাকে।
৫।কান্নার পর এন্ড্রফিন বা গুড ফিল হরমন নির্গত হয় যা মন কে হাল্কা করে।তাই কান্নার পর এক্তু ঘুমিয়ে নিলে মন পুরো হাল্কা হয়ে জায়।
৬।কান্নার ফলে হটাত করে স্ট্রেস সেলে করটিসেলের পজিটিভ চার্জ কমে নেগেটিভ বা সাইলেন্স হয়ে যায়।যার ফলে উক্ত বাক্তি মনে সে যা করছে তাই সঠিক।
৭।প্রচুর হতাশা বা মেজর ডিপ্রেশন থেকে কান্না ঢেউ এর মত করে ছুটে আসতে পারে।এক্ষেত্রে নিউরট্রান্সমিটার ও সেরেটনিনের মাত্রা কমে যায়।যা একটি মানসিক রোগ।
১।অশ্রু চোখ কে পরিষ্কার করে।চোখ কে পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে।
২।কান্না মানুষ এর সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম কে রিলিজ দিয়ে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেয়।
৩।চোখের পানিতে থাকে আইসোজাইম যা মাত্র ৫-১০ মিনিটেই চোখের প্রায় ৯০-৯৫ ভাগ ব্যক্টেরিয়া মেরে।
৪।কান্নার প্রধান উপাদান লবন,প্রটিন এবং লাইসোজাইম যা চোখের পুষ্টি প্রদান করে এবং চোখ কে রক্ষা করে।
৫।ডাঃ ফ্রে এর মতে- দুঃখ,বেদনা,মানসিক আঘাত দেহে টক্সিন বা বিষাক্ত অনু সৃষ্টি করে আর কান্না এই বিষাক্ত অণুগুলো কে বের করে দেয়।
সতরাং যখনই মন খারাপ হবে কাঁদবেন।কান্না কখনই চেপে রাখবেন না তাতে রাগ,জেদ শুধু বাড়তেই থাকবে যা থেকে খুবই ভয়ঙ্কর অবস্থার ও সৃষ্টি হতে পারে যা কখনই কাম্য নয়। যদি জনবহুল কোন পরিবেশ থাকে তাহলে নির্জন কোন জায়গায় যান এবং মন কে হাল্কা করুন।দেখবেন কিছুক্ষন পর পরিবেশ এমনিতেই নিয়ন্ত্রণ এসে পরেছে এবং মাথা ,মন দুটোই কাজ করছে।
উৎস ও গবেষণাঃ
চোখের পানি আসলে রক্ত থেকে আসে।উইলিয়াম ফ্রে নামে একজন বিজ্ঞানী প্রায় ১৫ বছর গবেষণা করেছেন চোখের পানি নিয়ে।গবেষণার পর তিনি বলেছেন যে চোখের পানি মুলত পানি,স্লেশা,তেল,ইলেক্ট্রোলাইট এর জটিল একটি মিশ্রণ।চক্ষু গোলকের উপরের হাড়ের খোলসের নীচে বাদামের মতো একধরনের গ্রন্থি থাকে জার নাম অশ্রু গ্রন্থি বা "লেক্রিমাল গ্ল্যান্ড"।লাটিন শব্দ "লেক্রিমা" মানে অশ্রু।গ্রন্থিতে যে তরল পদার্থ সেটাই আমাদের চোখের পানি বা কান্না।এই নালী থেকেই চোখের পানি বেরিয়ে আসে।কিছু অজানা তথ্যঃ
১।নারীদের উপর গবেষণা করে দেখা গেছে নারীদের কান্না পুরুষদের যৌন উত্তেজনায় বাধা সৃষ্টি করে এবং টেস্টস্টেরনের মাত্রা হ্রাস করে(সায়েন্স ১ প্রকাশিত)।২।রিসার্চ অনুসারে দেখা গেছে আবেগ ও অনুশোচনায় যাদের চোখে বেশি জল আসে তাদের মস্তিষ্কে স্টেস সেলের পরিমান হ্রাস পায় ৮০%।
৩।কান্না ৩ রকমের হয়ে থাকেঃ
ক)যা চোখ কে পরিষ্কার রাখে এবং চোখের লুব্রিকেশন মাত্রা ঠিক রাখে।খ)পেঁয়াজ কাটার সময় বা চোখে হটাত কিছু ঢুকলে যে কান্নার উৎপত্তি।
গ)আবেগের বশে যে কান্না।
৪।প্রচুর কাঁদার পর মানুষ যে সিধান্ত নেয় তার ৯০% কার্যকর করে থাকে।
৫।কান্নার পর এন্ড্রফিন বা গুড ফিল হরমন নির্গত হয় যা মন কে হাল্কা করে।তাই কান্নার পর এক্তু ঘুমিয়ে নিলে মন পুরো হাল্কা হয়ে জায়।
৬।কান্নার ফলে হটাত করে স্ট্রেস সেলে করটিসেলের পজিটিভ চার্জ কমে নেগেটিভ বা সাইলেন্স হয়ে যায়।যার ফলে উক্ত বাক্তি মনে সে যা করছে তাই সঠিক।
৭।প্রচুর হতাশা বা মেজর ডিপ্রেশন থেকে কান্না ঢেউ এর মত করে ছুটে আসতে পারে।এক্ষেত্রে নিউরট্রান্সমিটার ও সেরেটনিনের মাত্রা কমে যায়।যা একটি মানসিক রোগ।
উপকারিতাঃ
১।অশ্রু চোখ কে পরিষ্কার করে।চোখ কে পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে।
২।কান্না মানুষ এর সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম কে রিলিজ দিয়ে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেয়।
৩।চোখের পানিতে থাকে আইসোজাইম যা মাত্র ৫-১০ মিনিটেই চোখের প্রায় ৯০-৯৫ ভাগ ব্যক্টেরিয়া মেরে।
৪।কান্নার প্রধান উপাদান লবন,প্রটিন এবং লাইসোজাইম যা চোখের পুষ্টি প্রদান করে এবং চোখ কে রক্ষা করে।
৫।ডাঃ ফ্রে এর মতে- দুঃখ,বেদনা,মানসিক আঘাত দেহে টক্সিন বা বিষাক্ত অনু সৃষ্টি করে আর কান্না এই বিষাক্ত অণুগুলো কে বের করে দেয়।
সতরাং যখনই মন খারাপ হবে কাঁদবেন।কান্না কখনই চেপে রাখবেন না তাতে রাগ,জেদ শুধু বাড়তেই থাকবে যা থেকে খুবই ভয়ঙ্কর অবস্থার ও সৃষ্টি হতে পারে যা কখনই কাম্য নয়। যদি জনবহুল কোন পরিবেশ থাকে তাহলে নির্জন কোন জায়গায় যান এবং মন কে হাল্কা করুন।দেখবেন কিছুক্ষন পর পরিবেশ এমনিতেই নিয়ন্ত্রণ এসে পরেছে এবং মাথা ,মন দুটোই কাজ করছে।
EmoticonEmoticon