Computer Microsoft: মাইক্রোসফট সম্পর্কে ২১টি অজানা মজার তথ্য। বিশ্বাস করুন আর নাই বা করুন, মাইক্রোসফট সব জায়গায়। প্রধানত বিল গেটস এর হাত ধরে ৭০ এর দশকে মাইক্রোসফট ছিল তৎকালীন সময়ের সেরা প্রযুক্তি স্টার্ট-আপ। আর বর্তমানে মাইক্রোসফট হল পৃথিবীর অন্যতম বড় একটি প্রযুক্তি কোম্পানি। সেই ৭০ এর দশক থেকে আজ অবধি মাইক্রোসফট তার নিজস্ব ক্ষেত্রে আধিপত্য বজায় রেখেছে। মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিল গেটস হলেন পৃথিবীর অন্যতম পরিচিত এবং জনপ্রিয় ব্যাক্তি, সেই ৪২ বছর আগ থেকে কম্পিউটার পাগল এই মানুষটি মাইক্রোসফট’কে চালিয়ে এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন। এই আর্টিকেল আমরা এখন জানব মাইক্রোসফট এবং বিল গেটস সম্পর্কিত ২১টি অজানা তথ্য; যা আপনার কাছে হতে পারে মজার!
১.মাইক্রোসফট নামটি এসেছে মূলত দুটি শব্দ থেকে; একটি হল মাইক্রোকম্পিউটার এবং আরেকটি শব্দ হল সফটওয়্যার, মাইক্রোসফট কে প্রথমে মাইক্রো-সফট এভাবে বলা হত।বিল গেটস মাইক্রোকম্পিউটার এর প্রতি খুব দুর্বল ছিলেন তাই তিনি মাইক্রোকম্পিউটার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তার কোম্পানির নাম এর সাথে মাইক্রো শব্দটি যুক্ত করেছিলেন।
২.মাইক্রো-সফট এর প্রথম অফিস খোলা হয়েছিল আজ থেকে ৪২ বছর আগে, ১৯৭৬ সালে। ১৯৭৯ সালে অর্থাৎ আজ থেকে ৩৯ বছর আগে মাইক্রো-সফট কে রিনেম বা নতুন নামকরন করে মাইক্রোসফট রাখা হয়।
৩.অনেকে হয়ত ভাবেন মাইক্রোসফট এর একক প্রতিষ্ঠাতা কেবল বিল গেটস, তবে এটি ভুল। ওই সময় মাইক্রোসফট এর আরেকজন কো-ফাউন্ডার ছিলেন যার নাম ছিল পল অ্যালেন। পল অ্যালেন ছিলেন বিল গেটস এর হাইস্কুল ফ্রেন্ড।
৪.মাইক্রোসফটই কেবল পল ও বিল গেটস এর প্রথম কোন কিছু উদ্ভাবন ছিল না। তারা হাইস্কুলে থাকতে আরেকটি মেশিন তৈরি করেছিলেন। এই মেশিনটির নাম ছিল Traf-O-Data । এই মেশিনটি তৎকালীন সময়ে ট্র্যাফিক ডাটা কালেক্ট করতে পারত।
৫.মাইক্রোসফট কেবল অপারেটিং সিস্টেম তৈরির মাধ্যমে তাদের যাত্রা শুরু করে নি; মাইক্রোসফট এর অতি প্রথম একটি উদ্ভাবন ছিল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ টির নাম ছিল মাইক্রোসফট ব্যাসিক।
৬.সর্বপ্রথম Altair 8800 মাইক্রোকম্পিউটারে মাইক্রোসফট ব্যাসিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়। তারপর জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে গেলে এক পর্যায়ে দেখা গিয়েছে ১৯৭০-১৯৮০ এর সময় সমমানের সকল মাইক্রোকম্পিউটারে কেবল মাইক্রোসফট ব্যাসিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়েছে।
৭.সেই সময়কার জনপ্রিয় কম্পিউটার অ্যাপেল ২ এবং কমোডোর ৬৪ কেবল মাইক্রোসফট ব্যাসিক ব্যবহার করত। তবে আইবিএম পিসি অ্যাপেল ম্যাকিন্টস আসার পর থেকে মাইক্রোসফট ব্যাসিক আর বেশি দূর আগাতে পারেনি।
৮.মাইক্রোসফট এর রিলিজ করা প্রথম অপারেটিং সিস্টেমটি ছিল ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম উনিক্স এর একটি ভার্সন; আর যার নাম তারা দিয়েছিল এক্সেনিক্স। মাইক্রোসফট ১৯৮০ সালে এক্সেনিক্স অপারেটিং সিস্টেম রিলিজ করে।
৯.তৎকালীন সময়ে অনেক DOS অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হত। DOS মানে ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম। আর সে সময়কার বহু DOS অপারেটিং সিস্টেম এর মধ্যে মাইক্রোসফট এর MS-DOS ছিল সবচেয়ে জনপ্রিয়।
১০.উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর একদম প্রথম ভার্সন দেখতে একদম নতুন অপারেটিং সিস্টেম এর মত হলেও এটি পুরোপুরিভাবে MS-DOS এর অপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছিল।
১১.সর্বপ্রথম উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ছিল উইন্ডোজ ১.০ যার কাজ ১৯৮৩ সালে শুরু করে ১৮৮৫ সালে উইন্ডোজ ১.০ কে রিলিজ দেয়া হয়।উইন্ডোজ ১.০ এর মাধ্যমে মানুষ প্রথম গ্রাফিক্যাল পার্সোনাল কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম এর অভিজ্ঞতা পায়।
১২.OS/2 ছিল মাইক্রোসফট এবং আইবিএম এর যৌথভাবে তৈরি একটি অপারেটিং সিস্টেম। আমরা যে উইন্ডোজে মাঝে মাঝে অতি পরিচিত ‘ব্লু স্ক্রীন অব ডেথ‘ সমস্যায় পড়ি , সেখানে কি হয়? পুরো স্ক্রীন নীল হয়ে যায়। এই সমস্যাটী উইন্ডোজ এই প্রথম নয়, সর্বপ্রথম OS/2 অপারেটিং সিস্টেমে ব্লু স্ক্রীন অব ডেথ সমস্যা শুরু হয়েছিল।
১৩.জেনে অবাক হবেন যে বহু বিল-বোর্ড এবং এটিএম বুথ এর স্ক্রীনেও এই ব্লু স্ক্রীন অব ডেথ দেখা গিয়েছে। কেননা তাদের ব্যাকগ্রাউন্ডে রানিং কম্পিউটার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছিল।
১৪.১৯৮৫ সালে আমেরিকার একটি ম্যাগাজিন ‘৫০ সেরা যোগ্য ব্যাচেলর’ এর তালিকা তাদের ম্যাগাজিনে প্রকাশ করে। আর মজার ব্যাপার হল সেই ম্যাগাজিনের লিস্টে বিল গেটসও ছিলেন। সে সময় অবিবাহিত বিল গেটস এর বয়স ছিল ২৮ বছর।
১৫.গতবছর পর্যন্তও বিল গেটস ছিলেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধনী! ১৯৯৯ সালে তার মোট নেট সম্পদ এর পরিমান ১০০ বিলিয়ন ডলার পার হয়ে যায়। ইনি ফরবস এর তালিকায় ২০১৮ সালের সেরা বিলিয়নিয়ার এর তালিকায় #২ স্থানে আছেন।
১৬.১৯৯৫ সালেই ১২.৯ বিলিয়ন ডলার সম্পদ এর সাথে বিল গেটস হয়ে গিয়েছিলেন পৃথিবীর সেরা ধনী।
১৭.১৯৮৬ সালেই বিল গেটস পৃথিবীর প্রথম তরুন বিলিওনিয়ার বনে জান!
১৮.যদিও বা বহু মানুষ বিল গেটস কে ইমেইল করেছেন কিছু সম্পদ চেয়ে তবে পান নি, ভেবেছেন বিল গেটস কিপ্টা এত সম্পদ তাও দিল না! তবে তারা আসলে সেরকম নন। বিল গেটস তার ৯৫% তাদের তৈরি দাতব্য সংস্থার নামে করে দিয়ে রেখেছেন।
১৯.১৯৮৬ সালে যদি আপনি মাইক্রোসফট এর একটি শেয়ার ২১ ডলার দিয়ে কিনতেন, তবে আজ প্রায় ৩১ বছর পর তার মূল্য দাঁড়াত ১৪৯৯০ ডলার!
২০.১৯৯৪ সালে টাইমেক্স এর সাথে মিলে মাইক্রোসফট ডাটা-লিঙ্ক ১৫০ নামের একটি ঘড়ি তৈরি করেছিল, আর এটিই ছিল সর্বপ্রথম স্মার্টওয়াচ বলতে গেলে।
২১.১৯৯৮ সালে বিল গেটস ওয়াশিংটনে তার যে বিশাল বাড়িটি কিনেছিলেন ২ মিলিয়ন ডলারে, বর্তমানে তার মূল্য গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১২৩ মিলিয়ন ডলারে!
আশা করি আজকের মাইক্রোসফট এবং বিল গেটস সম্পর্কিত এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে। মাইক্রোসফট এবং বিল গেটস সম্পর্কে আপনিও যদি মজার কিছু জেনে থাকেন তবে তা নিচে কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন, তবে অন্য সবাইও তা জানতে পারবে। আর আর্টিকেল সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে ভুলবেন না।
১.মাইক্রোসফট নামটি এসেছে মূলত দুটি শব্দ থেকে; একটি হল মাইক্রোকম্পিউটার এবং আরেকটি শব্দ হল সফটওয়্যার, মাইক্রোসফট কে প্রথমে মাইক্রো-সফট এভাবে বলা হত।বিল গেটস মাইক্রোকম্পিউটার এর প্রতি খুব দুর্বল ছিলেন তাই তিনি মাইক্রোকম্পিউটার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তার কোম্পানির নাম এর সাথে মাইক্রো শব্দটি যুক্ত করেছিলেন।
২.মাইক্রো-সফট এর প্রথম অফিস খোলা হয়েছিল আজ থেকে ৪২ বছর আগে, ১৯৭৬ সালে। ১৯৭৯ সালে অর্থাৎ আজ থেকে ৩৯ বছর আগে মাইক্রো-সফট কে রিনেম বা নতুন নামকরন করে মাইক্রোসফট রাখা হয়।
৩.অনেকে হয়ত ভাবেন মাইক্রোসফট এর একক প্রতিষ্ঠাতা কেবল বিল গেটস, তবে এটি ভুল। ওই সময় মাইক্রোসফট এর আরেকজন কো-ফাউন্ডার ছিলেন যার নাম ছিল পল অ্যালেন। পল অ্যালেন ছিলেন বিল গেটস এর হাইস্কুল ফ্রেন্ড।
৪.মাইক্রোসফটই কেবল পল ও বিল গেটস এর প্রথম কোন কিছু উদ্ভাবন ছিল না। তারা হাইস্কুলে থাকতে আরেকটি মেশিন তৈরি করেছিলেন। এই মেশিনটির নাম ছিল Traf-O-Data । এই মেশিনটি তৎকালীন সময়ে ট্র্যাফিক ডাটা কালেক্ট করতে পারত।
৫.মাইক্রোসফট কেবল অপারেটিং সিস্টেম তৈরির মাধ্যমে তাদের যাত্রা শুরু করে নি; মাইক্রোসফট এর অতি প্রথম একটি উদ্ভাবন ছিল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ টির নাম ছিল মাইক্রোসফট ব্যাসিক।
৬.সর্বপ্রথম Altair 8800 মাইক্রোকম্পিউটারে মাইক্রোসফট ব্যাসিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়। তারপর জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে গেলে এক পর্যায়ে দেখা গিয়েছে ১৯৭০-১৯৮০ এর সময় সমমানের সকল মাইক্রোকম্পিউটারে কেবল মাইক্রোসফট ব্যাসিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়েছে।
৭.সেই সময়কার জনপ্রিয় কম্পিউটার অ্যাপেল ২ এবং কমোডোর ৬৪ কেবল মাইক্রোসফট ব্যাসিক ব্যবহার করত। তবে আইবিএম পিসি অ্যাপেল ম্যাকিন্টস আসার পর থেকে মাইক্রোসফট ব্যাসিক আর বেশি দূর আগাতে পারেনি।
৮.মাইক্রোসফট এর রিলিজ করা প্রথম অপারেটিং সিস্টেমটি ছিল ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম উনিক্স এর একটি ভার্সন; আর যার নাম তারা দিয়েছিল এক্সেনিক্স। মাইক্রোসফট ১৯৮০ সালে এক্সেনিক্স অপারেটিং সিস্টেম রিলিজ করে।
৯.তৎকালীন সময়ে অনেক DOS অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হত। DOS মানে ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম। আর সে সময়কার বহু DOS অপারেটিং সিস্টেম এর মধ্যে মাইক্রোসফট এর MS-DOS ছিল সবচেয়ে জনপ্রিয়।
১০.উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর একদম প্রথম ভার্সন দেখতে একদম নতুন অপারেটিং সিস্টেম এর মত হলেও এটি পুরোপুরিভাবে MS-DOS এর অপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছিল।
১১.সর্বপ্রথম উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ছিল উইন্ডোজ ১.০ যার কাজ ১৯৮৩ সালে শুরু করে ১৮৮৫ সালে উইন্ডোজ ১.০ কে রিলিজ দেয়া হয়।উইন্ডোজ ১.০ এর মাধ্যমে মানুষ প্রথম গ্রাফিক্যাল পার্সোনাল কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম এর অভিজ্ঞতা পায়।
১২.OS/2 ছিল মাইক্রোসফট এবং আইবিএম এর যৌথভাবে তৈরি একটি অপারেটিং সিস্টেম। আমরা যে উইন্ডোজে মাঝে মাঝে অতি পরিচিত ‘ব্লু স্ক্রীন অব ডেথ‘ সমস্যায় পড়ি , সেখানে কি হয়? পুরো স্ক্রীন নীল হয়ে যায়। এই সমস্যাটী উইন্ডোজ এই প্রথম নয়, সর্বপ্রথম OS/2 অপারেটিং সিস্টেমে ব্লু স্ক্রীন অব ডেথ সমস্যা শুরু হয়েছিল।
১৩.জেনে অবাক হবেন যে বহু বিল-বোর্ড এবং এটিএম বুথ এর স্ক্রীনেও এই ব্লু স্ক্রীন অব ডেথ দেখা গিয়েছে। কেননা তাদের ব্যাকগ্রাউন্ডে রানিং কম্পিউটার উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছিল।
১৪.১৯৮৫ সালে আমেরিকার একটি ম্যাগাজিন ‘৫০ সেরা যোগ্য ব্যাচেলর’ এর তালিকা তাদের ম্যাগাজিনে প্রকাশ করে। আর মজার ব্যাপার হল সেই ম্যাগাজিনের লিস্টে বিল গেটসও ছিলেন। সে সময় অবিবাহিত বিল গেটস এর বয়স ছিল ২৮ বছর।
১৫.গতবছর পর্যন্তও বিল গেটস ছিলেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধনী! ১৯৯৯ সালে তার মোট নেট সম্পদ এর পরিমান ১০০ বিলিয়ন ডলার পার হয়ে যায়। ইনি ফরবস এর তালিকায় ২০১৮ সালের সেরা বিলিয়নিয়ার এর তালিকায় #২ স্থানে আছেন।
১৬.১৯৯৫ সালেই ১২.৯ বিলিয়ন ডলার সম্পদ এর সাথে বিল গেটস হয়ে গিয়েছিলেন পৃথিবীর সেরা ধনী।
১৭.১৯৮৬ সালেই বিল গেটস পৃথিবীর প্রথম তরুন বিলিওনিয়ার বনে জান!
১৮.যদিও বা বহু মানুষ বিল গেটস কে ইমেইল করেছেন কিছু সম্পদ চেয়ে তবে পান নি, ভেবেছেন বিল গেটস কিপ্টা এত সম্পদ তাও দিল না! তবে তারা আসলে সেরকম নন। বিল গেটস তার ৯৫% তাদের তৈরি দাতব্য সংস্থার নামে করে দিয়ে রেখেছেন।
১৯.১৯৮৬ সালে যদি আপনি মাইক্রোসফট এর একটি শেয়ার ২১ ডলার দিয়ে কিনতেন, তবে আজ প্রায় ৩১ বছর পর তার মূল্য দাঁড়াত ১৪৯৯০ ডলার!
২০.১৯৯৪ সালে টাইমেক্স এর সাথে মিলে মাইক্রোসফট ডাটা-লিঙ্ক ১৫০ নামের একটি ঘড়ি তৈরি করেছিল, আর এটিই ছিল সর্বপ্রথম স্মার্টওয়াচ বলতে গেলে।
২১.১৯৯৮ সালে বিল গেটস ওয়াশিংটনে তার যে বিশাল বাড়িটি কিনেছিলেন ২ মিলিয়ন ডলারে, বর্তমানে তার মূল্য গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১২৩ মিলিয়ন ডলারে!
আশা করি আজকের মাইক্রোসফট এবং বিল গেটস সম্পর্কিত এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে। মাইক্রোসফট এবং বিল গেটস সম্পর্কে আপনিও যদি মজার কিছু জেনে থাকেন তবে তা নিচে কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন, তবে অন্য সবাইও তা জানতে পারবে। আর আর্টিকেল সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে ভুলবেন না।
EmoticonEmoticon