ট্রান্সফরমারের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তর (পার্ট-২)




ইলেকট্রিক্যাল জব প্রিপারেশন এর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ কয়টি ট্রান্সফরমার বিষয়ে প্রশ্ন ও উত্তর 
 উপ-সহকারী জব প্রিপারেশন (ইলেক), ট্রান্সফরমার-২
(SAE Electrical Job Preparation)
প্রশ্নট্রান্সফরমারের ট্রান্সফরমেশন রেশিও দ্বারা কি বুঝা যায়?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের প্রাইমারীর তুলনায় সেকেন্ডারিতে ভোল্টেজ কতটুকু কমবে বা বাড়বে তা বুঝা যায়।
প্রশ্নট্রান্সফরমারের এডি কারেন্ট লস কাকে বলেএডি কারেন্ট লস কিসের উপর নির্ভরশীলএডি কারেন্ট লস এর প্রভাবে কি হয়এডি কারেন্ট লস কমাবার উপায় কি?
এডি কারেন্ট কোরের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় কোর রেজিস্ট্যান্স কত্রিক বাধাগ্রস্ত হয়ে যে অপচয় হয়, তাকেই এডি কারেন্ট লস বলে।
এডি কারেন্ট লস কোর রেজিস্ট্যান্স এর নির্ভরশীল।
এডি কারেন্ট লসের কারনে শক্তির অপচয় হয় এবং কোর উত্তপ্ত হয়।
উচ্চ রেজিস্টিভিটির চৌম্বক পদার্থের কোর ব্যবহার করে এডি কারেন্ট লস কমানো যায়।
প্রশ্নট্রান্সফরমারের কোর লস ও কপার লস কি?
উত্তরঃ প্রাইমারিতে আরোপিত ভোল্টেজের উপর কোর লস নির্ভরশীল। এডি কারেন্ট লস ও হিসটেরেসিস লস এর সমষ্টিকে কোর লস বলে।
ট্রান্সফরমারের প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি ওয়াইন্ডিং এর ওহমিক রেজিস্ট্যান্স এর কারনে যে লস হয় তাকে কপার লস বলে। ট্রান্সফরমারের কপার লস লোডের উপর নির্ভরশীল। ট্রান্সফরমারের কপার লস কারেন্টের বর্গের সমানুপাতিক। অর্থাৎ PC= I2
প্রশ্নট্রান্সফরমারের হিসটেরেসিস লস কিএর প্রভাব কিকমানোর উপায় কি
উত্তরঃ অল্টারনেটিং কারেন্ট পর্যায়ক্রমে পরিবর্তিত হওয়ার কারণে চুম্বক ক্ষেত্রের মেরুর দিক পরিবর্তন হয়ে থাকে। এ পর্যায়ক্রমিক চুম্বকীকরন ও বিচুম্বকীকরেনের ফলে কোরে অনুচুম্বক গুলো স্ব-স্ব স্থানে সংঘর্ষের কারনে পাওয়ার লস হয়, এই লসকেই হিসটেরেসিস লস বলে।
হিসটেরেসিস লস যত বেশি হবে তাপ উৎপন্ন তত বেশি হবে। যার ফলে পাওয়ার লস বৃদ্ধি পাবে এবং ইন্সুলেশন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
হিসটেরেসিস লস কমানোর জন্য উচ্চ গুণসম্পন্ন ম্যাগনেটিক শিটের কোর ব্যবহার করতে হবে। যেমনঃ সিলিকন স্টিল।
প্রশ্নট্রান্সফরমারের নোলোড অপারেশন ও নোলোড কারেন্ট কাকে বলে?
উত্তরঃ লোডবিহীন অবস্থায় ট্রান্সফরমারের যে কার্যক্রম চালানো হয় তাকে ট্রান্সফরমারের নো-লোড অপারেশন বলে।
ট্রান্সফরমারের নো-লোড অবস্থায় প্রাইমারি ওয়াইন্ডিং-এ যে সামান্য পরিমান কারেন্ট প্রবাহিত হয়, তাকে ট্রান্সফরমারের নো-লোড কারেন্ট কাকে বলে?
প্রশ্নলোডবিহীন অবস্থায় ট্রান্সফরমার পাওয়ার গ্রহন করেকেন?
উত্তরঃ লোডবিহীন অবস্থায় ট্রান্সফরমার পাওয়ার গ্রহন করে। কোর লস মিটানোর জন্য লোডবিহীন অবস্থাতেও ট্রান্সফরমার পাওয়ার গ্রহন করে।
প্রশ্নট্রান্সফরমারের নোলোড কারেন্টএর কাজ কিএর কম্পোনেন্টগুলো কি কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের নো-লোড কারেন্ট সাপ্লাই ভোল্টেজের ৯০ পিছনে থেকে কোরে মিউচুয়াল ফ্লাক্সকে প্রতিষ্ঠিত করে।
ট্রান্সফরমারের নো-লোড কারেন্ট এর কম্পোনেন্ট দুটি, যথাঃ ১) ম্যাগনেটাইজিং কারেন্ট ২) ওয়ার্কিং কারেন্ট।
প্রশ্নট্রান্সফরমারের ওপেন সার্কিট টেস্ট কাকে বলেকেন করা হয়?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের এক দিক (সাধারণত হাই সাইড) খোলা রেখে অন্যদিকে প্রয়োজনীয় পরিমাপক যন্ত্রপাতি সংযুক্ত করে ট্রান্সফরমারের রেটেড ভোল্টেজ ও ফ্রিকুয়েন্সি প্রয়োগ করে যে টেস্ট করা হয় তাকে ট্রান্সফরমারের ওপেন সার্কিট টেস্ট বলে।
ট্রান্সফরমারের ওপেন সার্কিট টেস্ট থেকে নিন্মলিখিত তথ্যগুলো পাওয়া যায়-
১) কোর লস ২) নো-লোড কারেন্ট ৩) কোর লস রেজিস্ট্যান্স ৪) কোর লস রিয়াক্ট্যান্স ৫) নো-লোড পাওয়ার ফ্যাক্টর ৬) ট্রান্সফরমেশন রেশিও।
প্রশ্নট্রান্সফরমারের শর্ট সার্কিট টেস্ট কাকে বলেকেন করা হয়?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের এক দিক (সাধারণত লো সাইড) শর্ট রেখে অন্যদিকে প্রয়োজনীয় পরিমাপক যন্ত্রপাতি সংযুক্ত করে ট্রান্সফরমারের রেটেড কারেন্ট প্রয়োগ করে যে টেস্ট করা হয় তাকে ট্রান্সফরমারের শর্ট সার্কিট টেস্ট বলে।
ট্রান্সফরমারের শর্ট সার্কিট টেস্ট থেকে নিন্মলিখিত তথ্যগুলো পাওয়া যায়-
১) কপার লস ২) সমতুল্য রেজিস্ট্যান্স, রিয়াক্ট্যান্স, ইম্পিড্যান্স ৩) ইফিসিয়েন্সি ৪) ভোল্টেজ রেগুলেশন।
ট্রান্সফরমারে শর্ট অবস্থায় তাড়াতাড়ি গরম হয়ে যায় যা ইন্সুলেশন এর জন্য খুব ক্ষতিকর, এজন্য ট্রান্সফরমারের শর্ট সার্কিট টেস্ট বেশিক্ষন ধরে করা উচিত নয়।
প্রশ্ন১০ট্রান্সফরমারের সমতুল্য সার্কিট কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের যাবতীয় পরীক্ষা-নিরিক্ষা ও বিভিন্ন গাণিতিক হিসাব সহজভাবে করার জন্য যে সার্কিট করা হয় তাকে ট্রান্সফরমারের সমতুল্য সার্কিট বলে।
প্রশ্ন১১ট্রান্সফরমারের ভোল্টেজ রেগুলেশন কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের নো-লোড হতে ফুল লোড ভোল্টেজের পার্থক্যকে ফুল লোড ভোল্টেজ দ্বারা ভাগ করে একে শতকরা হিসাবে প্রকাশ করাকেই ভোল্টেজ রেগুলেশন বলে।
ভোল্টেজ রেগুলেশন, %VR = VNL – VFL/VFL x 100
ভোল্টেজ রেগুলেশন এর মান যত কম হয় ততই ভালো। ভোল্টেজ রেগুলেশন লোডের ধরনের উপর নির্ভরশীল, যেমন- রেজিস্টিভ লোড (হিটার, ইলেক্ট্রিক আয়রন, ল্যাম্প – ইউনিটি পাওয়ার ফ্যাক্টর)
ইন্ডাকটিভ লোড ( ইন্ডাকশন মোটর, চোক কয়েল, ট্রান্সফরমার – ল্যাগিং পাওয়ার ফ্যাক্টর)
ক্যাপাসিটিভ লোড ( ক্যাপাসিটর, সিনক্রোনাস কন্ডেনসার – লিডিং পাওয়ার ফ্যাক্টর)
প্রশ্ন১২ট্রান্সফরমারে কোন ধরনের লোডে ভোল্টেজ রেগুলেশনের মান নেগেটিভ হয় এবং কেন?
উত্তরঃ ক্যাপাসিটিভ লোডের ক্ষেত্রে ভোল্টেজ রেগুলেশনের মান নেগেটিভ হয়। কারন এক্ষেত্রে কারেন্ট ভোল্টেজের ৯০ আগে থাকে।
প্রশ্ন১৩ডিস্ট্রিবিউশন ট্রান্সফরমারের প্রাইমারিতে ডেল্টা ও সেকেন্ডারিতে স্টার সংযোগ থাকে কেন?
উত্তরঃ প্রাইমারি হাই সাইড থেকে সেকেন্ডারি লো সাইডে গ্রাহকদের সরবরাহ দেয়া হয়। এক্ষেত্রে ডেল্টা/স্টার সংযোগ উপযোগী কারন, তিন ফেজ চার তার ব্যবস্থা একমাত্র স্টার সংযোগে পাওয়া যায়। তাহলে গ্রাহকদের প্রয়োজনে তিন ফেজ ও সিঙ্গেল ফেজ উভয় সরবরাহ দেয়া যাবে।
প্রশ্ন১৪ট্রান্সফরমারের দক্ষতা কাকে বলেসর্বোচ্চ দক্ষতার শর্ত কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের আউটপুট ও ইনপুট পাওয়ারের অনুপাতকেই দক্ষতা বলে। কোন ঘূর্ণন অংশ না থাকায় অন্যান্য সকল ইলেকট্রিক্যাল মেশিনের চেয়ে ট্রান্সফরমারের দক্ষতা অনেক বেশি প্রায় ৯৫% থেকে ৯৯% পর্যন্ত।
কোর লস = কপার লস হলে সরবচ্চ দক্ষতা হয়।
প্রশ্ন১৫ট্রান্সফরমারে অয়েল (তৈলএর কাজ কিঅয়েল এর ফ্লাশ পয়েন্ট ও ফায়ার পয়েন্ট বলতে কি বুঝায়?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারকে ঠাণ্ডা রাখা ও ইন্সুলেশন হিসাবে কাজ করে ট্রান্সফরমার অয়েল।
যে তাপমাত্রায় তৈলের বাস্পে আগুন ধরে যায় তাকে ফ্লাশ পয়েন্ট (এই তাপমাত্রা ১৬০ C এর নিচে হওয়া ঠিক নয়) আর যে তাপমাত্রায় ট্রান্সফরমারের তৈলে আগুন ধরে যায় তাকে ফায়ার পয়েন্ট (এই তাপমাত্রা ২০০ C এর নিচে হওয়া ঠিক নয়) বলে।
প্রশ্ন১৬ট্রান্সফরমারের স্লাজিং কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের তৈল বাতাসের সংস্পর্শে এসে এলে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে তেলের অনু ভেঙ্গে গাঁদ বা তলানি সৃষ্টি হয়, একে ট্রান্সফরমারের স্লাজিং বলে।
প্রশ্ন১৭ট্রান্সফরমার ব্যাংকিং এর প্রয়োজনীয়তা ব্যাখা কর।
উত্তরঃ তিন ফেজ সিস্টেমে ব্যবহারের জন্য তিন ফেজ ট্রান্সফরমারের সিঙ্গেল ইউনিটকে অথবা সিঙ্গেল ফেজ ট্রান্সফরমারকে ব্যাংকিং করে তিন ফেজে ব্যবহার উপযোগী করা যায়। কারন বব্যবহারিক ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন, পরিবহন, বিতরণ তিন ফেজ পদ্ধতিতে হয়ে থাকে।
প্রশ্ন১৮.  ট্যাপ (Tap) কি এবং কখন ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ উচ্চ বা নিম্ন ভোল্টেজ অবস্থার সংশোধন করতে এবং সেকেন্ডারি টার্মিনালে নির্ধারিত ভোল্টেজ আউটপুট দিতে, উচ্চ ভোল্টেজের কিছু ট্রান্সফরমারে ট্যাপ(Tap) প্রদান করা হয়। উচ্চ অথবা নিম্ন ভোল্টেজ, উভয় অবস্থায় সাধারণত দুই এবং একের অর্ধেক এবং নির্ধারিত প্রাইমারি ভোল্টেজ থেকে পাঁচ শতাংশ উপরে অথবা নিচে বিবেচনা করে ট্যাপ সেট করা হয়। উদাহরণস্বরূপঃ যদি কোন ট্রান্সফরমারের প্রাইমারিতে নির্ধারিত ভোল্টেজ ৪৮০ভোল্ট হয় এবং এটি লাইন ভোল্টেজ ৫০৪ ভোল্টে চলে তাহলে প্রাইমারিতে ট্যাপ স্বাভাবিকের থেকে ৫% উপরে দিতে হবে যাতে করে সেকেন্ডারিতে সঠিক ভোল্টেজ রেটিং বজায় রাখা যায়।
প্রশ্ন১৯অটো ট্রান্সফরমারকে ডিস্ট্রিবিউশন ট্রান্সফরমার হিসাবে ব্যবহার হয় না কেন?
উত্তরঃ অটো ট্রান্সফরমারের প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি ওয়াইন্ডিং এর মধ্যে ইলেকট্রিক্যাল সংযোগ থাকে, যা গ্রাহক বা লোড সাইডে বিপদজনক অবস্থার সৃষ্টি করতে পারে তাই অটো ট্রান্সফরমারকে ডিস্ট্রিবিউশন ট্রান্সফরমার হিসাবে ব্যবহার হয় না।
প্রশ্ন২০ট্রান্সফরমারের ব্রীদার কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের ট্যাংকে জলীয়বাস্পমুক্ত অর্থাৎ শুষ্ক বাতাস প্রবেশের জন্য ট্রান্সফরমারে যে প্রকোষ্ঠ ব্যবহার করা হয় তাকে ব্রীদার বলে।
প্রশ্ন২১বুখলজ রিলে কোথায় লাগানো হয় এবং কি ত্রুটিতে সংকেত দেয়?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের ট্যাংক ও কনজারভেটর এর মাঝে সংযোগ কারি পাইপে লাগানো হয়। ট্রান্সফরমারের ট্যাংকে ওয়াইন্ডিং ত্রুটি ও তৈলের গুনাগুন নষ্ট হলে ইহা সংকেত দেয়।
প্রশ্ন২২ওপেন ডেল্টা বা V-V কানেকশন কি?
উত্তরঃ যে পদ্ধতিতে দুটি সিঙ্গেল ফেজ ট্রান্সফরমার দ্বারা ব্যাংকিং এর মাধ্যমে তিনফেজ সরবরাহ দেয়া হয় তাকে ওপেন ডেল্টা বা V-V কানেকশন বলে।
প্রশ্ন ট্রান্সফরমারের সারকুলেটিং কারেন্ট কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমার প্যারালেল অপারেশনের সময় যদি উভয় ট্রান্সফরমারের ট্রান্সফরমেশন রেশিও এক না হয় তাহলে ট্রান্সফরমারের ইনডিউসড সেকেন্ডারি ই এম এফ অসমতা বিরাজ করে এবং সঠিকভাবে ফেজ অপোজিশন হয় না। ফলে লোড বা নো-লোড অবস্থায় উভয় ট্রান্সফরমার ওয়াইন্ডিং এ কিছু কারেন্ট আবর্তকারে প্রবাহিত হয় যা সারকুলেটিং কারেন্ট নামে পরিচিত।
প্রশ্ন২৪ট্রান্সফরমার প্যারালেল অপারেশন কিট্রান্সফরমার প্যারালেল অপারেশনের শর্ত কি কি?
উত্তরঃ অতিরিক্ত লোড বহন করার জন্য দুই বা ততোধিক ট্রান্সফরমার প্যারালেলে পরিচালনার করতে হয়। একটি ট্রান্সফরমারকে অন্য একটি ট্রান্সফরমারের সাথে অথবা সাধারণ বাসবারের সাথে প্যারালেলে সংযোগ করাকে ট্রান্সফরমার প্যারালেল অপারেশন বলে।
প্যারালেল অপারেশনের শর্তঃ
১) সকল ট্রান্সফরমারের ভোল্টেজ রেটিং সমান হতে হবে অর্থাৎ ট্রান্সফরমেশন রেশিও একই হতে হবে।
২) সঠিক পোলারিটি অনুযায়ী সংযোগ দিতে হবে।
৩) প্রতিটির ফেজ সিকুয়েন্স একই হতে হবে।
৪) প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি ভোল্টেজের মধ্যে ফেজ ডিসপ্লেসমেন্ট একই হতে হবে।
৫) প্রতিটি ট্রান্সফরমারের সমতুল্য ইম্পিডেন্স অবশ্যই নিজস্ব KVA রেটিং এর উল্টানুপাতিক হতে হবে।
৬) প্রতিটি ট্রান্সফরমারের সমতুল্য রেজিস্ট্যান্স ও রিয়াক্ট্যান্স এর অনুপাত একই হতে হবে।
প্রশ্ন২৫ট্রান্সফরমারের পোলারিটি না জেনে ট্রান্সফরমার প্যারালেল অপারেশন করলে কি কি অসুবিধা দেখা দিবে?
১) শর্ট সার্কিট অবস্থার দেখা দিবে।
২) নিজেদের মধ্যে সারকুলেটিং কারেন্ট প্রবাহিত হবে।
৩) লোড কারেন্ট সরবরাহ হবেনা।
৪) ট্রান্সফরমার নষ্ট হয়ে যেতে পারে।


EmoticonEmoticon